যাঁদের বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের হয়েছে, তাঁদের অধিকাংশই বিজেপির জনপ্রতিনিধি। তালিকায় রয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, শিশির অধিকারী, দিব্যেন্দু অধিকারী, লকেট চট্টোপাধ্যায়, দিলীপ ঘোষ, সৌমিত্র খাঁ, মিহির গোস্বামী, অগ্নিমিত্রা পাল, শমীক ভট্টাচার্য, শীলভদ্র দত্ত, জিতেন্দ্র তিওয়ারি সহ একাধিক নাম।
আরও পড়ুন- "চলুন, চোখে চোখ রেখে কথা বলি," মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে খোলা চিঠি বিজেপি বিধায়ক মিহির গোস্বামীর
advertisement
অন্যদিকে, বহুগুণ বেড়েছে তৃণমূলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীদের সম্পত্তিও। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই দায়ের হয়েছে মামলা। সেই মামলায় পার্টি করা হয়েছে ইডিকে। গত শুক্রবার আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন রাজ্যের তিন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং অরূপ রায়। গত সোমবার কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, ওই মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটকে পার্টি করা হোক। আদালতের সেই নির্দেশকেই পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম সহ শাসক দলের তিন মন্ত্রী। এ নিয়েই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা।
আরও পড়ুন- হড়পা বানে ডুবল সেতু, ভাঙল রাস্তা! দেরাদুনে মেঘ ভেঙে ভয়াবহ দুর্যোগ
এ প্রসঙ্গে গতকালই বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, "বিজেপি নেতাদের কার কত সম্পত্তি বেড়েছে সেই বিতর্কে যাচ্ছি না। বিজেপি, তৃণমূল, সিপিএম ও কংগ্রেস নেতাদের কার কত সম্পত্তি বেড়েছে তার তদন্ত করুক ইডি। তাহলেই সব স্পষ্ট হয়ে যাবে।" পাশাপাশি তৃণমূলকে খোঁচা দিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, "ফিরহাদ হাকিম সহ তৃণমূল কংগ্রেসের তিনজন নেতাদের মতো আমরা আদালতে গিয়ে বলব না কেন সম্পত্তি বৃদ্ধির তদন্ত ইডি করবে। আমরা চাই সমস্ত রাজনৈতিক দলের নেতাদের সম্পত্তি বৃদ্ধির উৎস খুঁজে বের করতে এ ব্যাপারে তদন্ত করুক এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।