পাশাপাশি উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য লড়বেন সিরাথু থেকে। রাজ্যের মন্ত্রী তথা যুব নেতা শ্রীকান্ত শর্মা লড়বেন মথুরা কেন্দ্র থেকে। উল্লেখযোগ্য ঘটনা হল, প্রথম দুই দফার তালিকা থেকে ২০ জন বিধায়ক বাদ পড়েছেন। যা দেশের সবচেয়ে বড় রাজ্যের শাসক দল বিজেপি-র জন্য অস্বস্তির কারণ হতে পারে। যার কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে গত কয়েকদিনে যোগী সরকার থেকে একের পর এক মন্ত্রীর ইস্তফা।
advertisement
আরও পড়ুন: ক্ষমতা ধরে রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ, পঞ্জাবের ৮৬ আসনের জন্য প্রার্থী ঘোষণা কংগ্রেসের
শুরুটা করেছিলেন শ্রমমন্ত্রী স্বামী প্রসাদ মৌর্য। তারপর একে একে বন ও পরিবেশমন্ত্রী দারা সিং চৌহান এবং আয়ূষ ও খাদ্য সুরক্ষা মন্ত্রী ধরম সিং সাইনি। এখানেই শেষ নয়। বিজেপি-র সঙ্গ ট্যাগ করেছেন অন্তত ১১ জন বিধায়ক।
সাংবাদিক সম্মেলনে ধর্মেন্দ্র প্রধান দাবি করেছেন, মোট ১০৭ জনের মধ্যে ৬৮ শতাংশ টিকিট অনগ্রসর, দলিত ও মহিলাদের দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে ওবিসি ৪৪, তপশিলি জাতি ১৯ এবং ১০ জন মহিলা রয়েছেন। এমন কি, সাধারণ আসনেও একজন তপশিলি জাতি ভুক্ত প্রার্থীকে টিকিট দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: দলত্যাগী বিধায়কদের কটাক্ষ সামলে দলিত পরিবারের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজে যোগী
এদিকে, এ দিনই উত্তর প্রদেশে তালিকা ঘোষণা করেছে বহুজন সমাজ পার্টিও। দলের প্রকাশিত প্রথম তালিকায় দলিত, ব্রাহ্মণ, মুসলিম প্রার্থীরা রয়েছেন।
অন্য দিকে, এ দিনের ঘটনায় উত্তর প্রদেশে স্বস্তি পেয়েছে বিজেপি।সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে জোটে যাচ্ছেনা আজাদ সমাজ পার্টি।সাংবাদিক সম্মেলন করে এ কথা জানালেন ভীম আর্মি তথা আজাদ সমাজ পার্টির প্রধান চন্দ্রশেখর আজাদ। এ দিন দুপুরে অখিলেশ যাদবের সঙ্গে একপ্রস্ত বৈঠকের পর চন্দ্রশেখর আজাদ সাংবাদিকদের বললেন, "অখিলেশ যাদবের সঙ্গে বেশ কয়েকবার গঠনমূলক কথা হয়েছে। তবে, শেষ বেলায় এসে মনে হচ্ছে, উনি দলিত ভোট চাইছেন, কিন্তু দলের নেতাদের চান না।"