“আমাদের দল বিজেপির সঙ্গে ১০০ শতাংশ রয়েছে,” সংসদীয় বোর্ডের বৈঠকের পরে পিটিআইকে বলেন পশুপতি কুমার। ওই বৈঠকে জনতা দলের (ইউনাইটেড) সঙ্গে গেরুয়া শিবিরের জোটের ভাঙনের মধ্যে বিজেপিকেই সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ২০১৪ সালে এলজেপি প্রতিষ্ঠাতা এবং দলিত নেতা রাম বিলাস পাসওয়ানের নেতৃত্বে বিজেপির মিত্রশক্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল এবং তাঁর দল এই সিদ্ধান্তই মেনে চলবে বলে জানান পশুপতি কুমার।
advertisement
আরও পড়ুন- বিধায়করা চাইছেন আমি মুখ্যমন্ত্রী হই, কিন্তু..: সুযোগ পেয়েও ক্ষমতা ছাড়লেন তেজস্বী
রামবিলাস পাসওয়ানের ছোটো ভাই হলেন পশুপতি। চিরাগ পাসওয়ানের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে এলজেপিতে তাঁর ভাঙন ধরানো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের জেডি(ইউ)-কে বাড়তি সমর্থন জোগায়।
আরও পড়ুন- উপমুখ্যমন্ত্রী হবেন লালু পুত্র তেজস্বী! 'মহাগঠবন্ধন ২.০’-এর ইঙ্গিত আরজেডির
পশুপতি কুমার ২০২০ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তাঁর দলের বিরুদ্ধে প্রার্থী দেওয়ার জন্য চিরাগ পাসওয়ানের সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট ছিলেন। যার ফলে জেডি(ইউ)-এর ভোট ভাগাভাগিতে সংখ্যা কমে যায় এবং দল বিজেপির কনিষ্ঠ অংশীরিত্ব পায়। এরপর মোদি সরকারের ক্যাবিনেট মন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন পশুপতি পরশ।
“মোদির মতো নেতা পাওয়া অসম্ভব। তাঁকে দেশের প্রয়োজন। যতদিন আমি রাজনীতি করব, ততদিন আমি এনডিএতেই থাকব” বলেন পশুপতি পরশ। লোকসভায় তাঁর দলের পাঁচজন সাংসদ রয়েছে।