এর পরই সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে অন্দরের খবর। সংবাদমাধ্যমে দেখানো হয়, গ্রামের লোকেরা কার্যত ধাক্কা মেরে এলাকা ছাড়া করছেন মন্ত্রীর ছেলেকে। কেড়ে নেওয়া হচ্ছে বাবলুর হাতে থাক বন্দুকও। এলাকার এসপি উপেন্দ্র বর্মা জানিয়েছেন, বাবুল সঙ্গে ছিলেন তাঁর কাকা হরেন্দ্র প্রসাদ ও ম্যানেজার বিজয় শাহ, এরা সকলেই আহত হয়েছেন। অল্প বিস্তর আহত অবস্থায় তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে হাসপাতালে। তাঁরা অভিযোগ করেছেন, তাঁরা একটি জবর দখলের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। সেখানেই তাঁদের হেনস্থা করা হয়। গ্রামের মানুষ লাইসেন্স থাকা বন্দুক ছিনিয়ে নেয়। তাঁদের গাড়িও ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
advertisement
আরও পড়ুন : কী দুঃসাহস! অনুব্রতকে নকল? দেখে যা করলেন ‘কেষ্ট’দা, নিমেষে ভাইরাল নেটদুনিয়ায়! দেখুন...
যদিও গ্রামের মানুষেরা একেবারে অন্য কথা বলছেন। তাঁদের বক্তব্য, আগে দাদাগিরি করেছেন ওই মন্ত্রীর পরিবারের লোকেরাই। গ্রামের একটি মাঠে ক্রিকেট খেলছিল এলাকার কিছু বাচ্চা। সেখানে এসে চেঁচামেচি শুরু করেন ওই মন্ত্রীর ছেলে। পরিস্থিতি হঠাৎই হাতের বাইরে চলে যায় এই ঝামেলার মধ্যে ওই মন্ত্রীর ছেলে গুলি চালানোয়। তারপরই শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি।
আরও পড়ুন : ইন্ডিয়া গেটে নেতাজির মূর্তি উন্মোচন! মোদির ভাষণে কীসের ইঙ্গিত? শুরু রাজনৈতিক তরজা...
সংবাদ সংস্থার খবর অনুসারে ঘটনায় ১০টি শিশু পদপিষ্ট হয়ে আহত হয়েছে। মন্ত্রীর ছেলে গুলি চালানোর ফলেই এই ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেছেন গ্রামবাসীরা। প্রতক্ষ্যদর্শী বিজয় কুমার জানিয়েছেন, বাচ্চারা ক্রিকেট খেলছিল, হঠাৎই গাড়িতে করে কয়েকজন এসে হাজির হয়। তাঁরা এসে বাচ্চাদের মারধর করতে শুরু করে। নারায়ণ কুমারের ছেলে বাবলু সেই দলের মধ্যে ছিল। তারপর বন্দুকের হাত দিয়ে একজনের মাথায়ও আঘাত করেন তিনি। শেষে গুলি চালান।