আরও পড়ুন - কোভিড পরিস্থিতিতে কী ভাবে বিধানসভা নির্বাচন, স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সঙ্গে বৈঠকে বসছে কমিশন
একটি জাতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ব্রহ্মদেওর আসলে কোভিড টিকা নেওয়ার একটা বাতিক ছিল। তিনি তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়দের আইডেন্টিটি কার্ড ব্যবহার করতেন তিনি। সেই কার্ড ও তাঁদের ফোন নম্বর দিয়ে তিনি করোনার টিকা নিতে যেতেন। আর তাতেই এত বার টিকা পেয়েছিলেন বলে জানিয়েছে স্থানী. প্রশাসন। কিন্তু এত বার টিকা নেওয়ার পর তাঁর শারীরিক অসুস্থতা হত না? তিনি বলছেন, একবারেই না। সরকার টিকা চালু করে এক খুবই কাজের কাজ করেছে। তাঁর টিকা নিতে ভাল লাগে বলেও জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি, তাঁর মতে টিকা নেওয়ার পর তিনি প্রতিবারই একটু সুস্থ বোধ করেন, সেই কারণেই ছুটে আসেন বার বার। তিনি জানিয়েছেন, তিনি ডাক বিভাগের এক প্রাক্তন কর্মী। তিনি গত ফেব্রুয়ারি থেকে টিকা নেওয়া শুরু করেছেন। ফেব্রুয়ারি, মার্চ, মে, জুন, জুলাই, আগস্ট, এই প্রতি মাসে তিনি এক বা একাধিক টিকা নিয়েছেন। সেপ্টেম্বরে টিকা নিয়েছে তিন বার।
advertisement
আরও পড়ুন - দিনের শেষে এল প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা, ধন্যবাদ জানালেন মমতা
জিজ্ঞাসাবাদের সূত্রে তিনি জানিয়েছে, তিনি আট বার তাঁর আত্মীয়, পরিবারের-পরিজনের আধার কার্ড ফোন নম্বর ব্যবহার করে টিকা নিয়েছেন। দু'বার নিয়েছেন নিজের আধার কার্ড ও ফোন নম্বর ব্যবহার করে। এক বার নিয়েছেন নিজের স্ত্রীয়ের আধার কার্ড ও ফোন নম্বর ব্যবহার করে। এই নিয়ে মোট টিকার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১। মাধেপুরার প্রশাসনের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ইতিমধ্যে এই ঘটনার একটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। কী করে সমস্ত নিরাপত্তার টপকে একজন পরিচয় ভাঁড়িয়ে এত টিকা পেতে পারেন, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।