গত ১৪ জানুয়ারি মণিপুরের ইম্ফল থেকে শুরু হয়েছে ‘ন্যায় যাত্রা’। বর্তমানে অসমে রয়েছে ন্যায় যাত্রা। সেখান থেকে বক্সিরহাট হয়ে ২৪ জানুয়ারি ঢুকবে কোচবিহারে। এই ন্যায় যাত্রা উপলক্ষে মোট ৭ দিন বাংলায় থাকবেন রাহুল গান্ধি। সাতদিন বাংলার নানা প্রান্তে চলবে ‘ন্যায় যাত্রা’। চা বাগান, আদিবাসী মহল্লায় জনসংযোগ করবেন রাহুল।
ইতিমধ্যেই দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক কে সি বেণুগোপালের উপস্থিতিতে জানানো হয়েছে রুট। সূচি অনুযায়ী, ২৪ জানুয়ারি বাংলায় প্রবেশ করবে‘ন্যায় যাত্রা’৷ ২৫ জানুয়ারি ফালাকাটায় পৌঁছবে। সেখানে ২৬ ও ২৭ জানুয়ারি রাতে থাকবেন রাহুল।
advertisement
আরও পড়ুন: পাক অধিকৃত কাশ্মীর থেকে আসছে ‘পবিত্র জল’! সারা ভারত থেকে আসছে ফুল…শুরু শেষবেলার অপেক্ষা
ওই দু’দিন তাঁর কোনও কর্মসূচি নেই। তবে জনসংযোগের কাজ চলবে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তি, বুথস্তরের কর্মী, চা বাগান, আদিবাসী মানুষের সঙ্গে দেখা করতে পারেন রাহুল। তার জন্য আলাদা কর্মসূচি তৈরি হচ্ছে বলে খবর।
পরের দিন, ২৮ জানুয়ারি ফালাকাটা থেকে যাত্রা শুরু হবে। ফাটাপুকুর পৌঁছে সেখানে খাওয়াদাওয়া করে নৌকাঘাট হয়ে শিলিগুড়ি ঢুকবে ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’। শিলিগুড়ির নৌকাঘাট দিয়ে যাত্রা বর্ধমান রোড হয়ে এসএফ রোড। সেখান থেকে থানা মোড় হয়ে ভেনাস মোড়। তার পর হিলকার্ট রোড দিয়ে এয়ারভিউ মোড় পৌঁছে সেখানে একটি জনসভা করবেন রাহুল গান্ধি।
আরও পড়ুন: পায়রাদের খাওয়ান? জানেন সেটা শুভ না অশুভ..এই ভুল করলেই জলের মতো বেরিয়ে যায় টাকা
সেখান থাকে গাড়ি করে তিনি বাগডোগরা, নকশালবাড়ি হয়ে উত্তর দিনাজপুরের সোনাপুর পৌঁছে যাবেন। সেখানে রাত্রিবাস করবেন। পাহাড়ে যাবে না ন্যয় যাত্রা। তবে দার্জিলিং লোকসভা আসনের অন্তর্ভুক্ত শিলিগুড়ি সমতল এলাকায় বিভিন্ন বিধানসভা ছুঁয়ে যাবে। পাহাড়ের নেতাদের থাকতে বলা হয়েছে। দ্বিতীয় দফায় এই ন্যয় যাত্রা হবার কথা মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলায়।