অন্যদিকে একদল উত্তেজিত জনতা কে জি হাল্লি থানার সামনে প্রতিবাদ দেখায় ও পুলিশ বাহিনীর ওপর হামলা চালায়৷
এই ঘটনায় পুলিশ অভিযোগ দায়ের করতে চায়নি বলেই খবর৷ তবে তিনি নিজে এমন ফেসবুক পোস্ট করেননি বলে জানিয়েছেন নেতার ভাইপো৷ তার ফেসবুক হ্যাক হয়েছে এবং তার হয়ে অন্য কেউ এই কুরুচিকর ও উস্কানিমূলক পোস্ট করে বলে অভিযোগ৷ যদিও সেই পোস্টটি পরে ডিলিট করে দেওয়া হয়৷
তবে শহর জুড়ে যখন তাণ্ডব শুরু হয়, তখন একের পর এক রাজনৈতিক নেতারা সোশ্যাল মিডিয়ায় শান্তি বার্তা দিতে থাকেন৷ এই ধরনের উত্তেজনা বন্ধ করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মারফত তাঁরা অনুরোধ করতে থাকেন৷
বিধায়ক অখণ্ড শ্রীনিবাসের বাড়ির ওপর হামলা হতেই বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা দিনেশ গুন্ডু রাও ট্যুইট করেন, ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি৷ তিনি আরও লেখেন, যাই উস্কানি থাকুক না কেন, নিজের হাতে আইন তুলে নেওয়া বা সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করার অধিকার কারও নেই৷ পরস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা প্রথম কাজ৷
যারা প্রতিবাদের নামে অশান্তি করছিল, তাদের মধ্যে এই ঘটনায় ১১০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ জানিয়েছেন জয়েন্ট কমিশানার (ক্রাইম) সন্দীপ পাটেল৷ কংগ্রেস বিধায়কের ভাইপোকেও গ্রেফতার করা হয়েছে৷