এই ধর্মঘট হচ্ছে ইউএফবিইউ-এর ছাতার তলায়। বিলগ্নিকরণ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে এই ধর্মঘটে শামিল অন্তত ১০টি ট্রেড ইউনিয়ন। অন্তত দশ লক্ষ ব্যাঙ্ককর্মী ধর্মঘটকে সমর্থনও করছেন।
এবার বাজেটেই মোদি সরকারের তরফে জানানো হয় আরও দুটি ব্যাঙ্ককে বেসরকারি হাতে তুলে দিতে চাইছে সরকার। ছেড়ে দেওয়া হবে একটি বিমা সংস্থাকেও। এছাড়া এলআইসির শেয়ারও বিক্রির কথা ঘোষণা করা হবে। এই বেসরকারিকরণের প্রতিবাদ জানিয়েই পথে নামতে চাইছেন ব্যাঙ্ক কর্মীরা। অনেকটা কৃষি আন্দোলনের মতোই লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে নিয়ে যেতে চাইছেন তাঁরা।
advertisement
ধর্মঘটীদের বক্তব্য এই বেসরকারিকরণে সঞ্চিত অর্থে আর গ্যারান্টি থাকবে না। সরকার যদিও বলছে ব্যাঙ্কে তালা পড়লে অন্তত পাঁচ লক্ষ টাকার আমানত বিমা পাবেন গ্রাহক। কিন্তু প্রশ্ন থাকছে, যার এর থেকে বেশি অর্থ রয়েছে ব্যাঙ্কে, ঝাঁপ বন্ধ হলে উদ্বিষ্ট ব্যক্তি কী করবেন।