প্রাথমিক তদন্তের পর তিন সদস্যের দল জানিয়েছে, মূলত হঠাৎ করে খারাপ হয়ে যাওয়া আবহাওয়া ও কপ্টার চালকের কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণেই দুর্ঘটনার মুখে পড়েছিল বিমানটি। বলা হয়েছে, হঠাৎ করে মেঘ ও কুয়াশার চাদরে ঢুকে পড়ে কপ্টারটি। কার্যত সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতে শুরু করেন পাইলট। তিনি দিশেহারা হয়ে বুঝতে পারেননি কী করা উচিত। তাতেই দুর্ঘটনার মুখে পড়ে এই কপ্টার। ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার ও ককপিট ভয়েস রেকর্ডারের পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ও প্রতক্ষ্যদর্শীদের বয়ানের ভিত্তিতে প্রাথমিক তদন্তের পর এই সিদ্ধান্তে এসে পৌঁছেছেন তদন্তকারীরা।
advertisement
আরও পড়ুন: বড় খবর! রাজ্যে পুর নির্বাচন হবে? জেনে নিন কবে সব স্পষ্ট করবে কমিশন
সেই কারণেই বলা হয়েছে, তদন্তকারীরা কোনও রকম অন্তর্ঘাত বা কপ্টার দেখভালের অভাবের মতো বিষয়গুলিকে নাকচ করছে। কেবলমাত্র আবহাওয়া ও চালকের দিগভ্রান্ত হওয়াই দুর্ঘটনার কারণ। সেই কারণে তদন্তকারীরা বেশ কয়েকটি জিনিস চিহ্নিত করেছেন, সেগুলি আপাতত খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: চার থেকে ছয় সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া হোক পুরভোট, কমিশনকে পরামর্শ হাইকোর্টের
কপ্টার দুর্ঘটনা ঘটে গত ৮ ডিসেম্বর, তামিলনাড়ুর কুন্নুর জেলার চা-বাগান এলাকায়। মেঘলা আবহাওয়ার মধ্যে হঠাৎই ভেঙে পড়ে কপ্টারটি। কপ্টারের সকল যাত্রীরই মৃত্যু হয়। বিপিন রাওয়াত ও তাঁর স্ত্রী মধুলিকা রাওয়াত এই কপ্টারে যাত্রী ছিলেন, তাঁদেরও মৃত্যু হয়।
Abir Ghosal