বায়ুসেনার নিয়ম অনুসারে, কমপক্ষে ৩ মাস থেকে ৬ মাস পর ফের যুদ্ধবিমান চালাতে পারবেন তিনি ৷ বেশ কিছু শারিরীক টেস্ট করাতে হবে তাঁকে ৷ এরপরই ফের যুদ্ধবিমান ওড়াতে পারবেন তিনি ৷ এই গোটা প্রক্রিয়াটিতে সময় লাগবে প্রায় ৩ মাস ৷
যুদ্ধবিমান চালানোর সময় যদি কোনও দুর্ঘটনা ঘটে, তাহলে ওই ব্যক্তির মেডিক্যাল টেস্ট করানো আবশ্যিক ৷ তাঁর শরীরে কোনও গভীর চোট লেগেছে কিনা ৷ কিংবা কোনও হাড় ভেঙে গিয়েছে কিনা সেটিও শারিরীক পরীক্ষা করে দেখা হয় ৷ কারণ কোনও বিমান ভেঙে পড়ার মুহূর্তে বাইরে বেরোনোর সময় গুরুতর আহত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ৷ এছাড়াও বেশ কিছু সাইকোলজিক্যাল টেস্টও করা হবে অভিনন্দনের ৷ এইসমস্ত পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর সেই ফিটনেস রিপোর্ট আসলে তবেই আবারও যুদ্ধবিমান চালাতে পারবেন তিনি ৷ আর এই গোটা প্রক্রিয়াটিতে মোট সময় লাগবে কমপক্ষে ৩ মাস ৷
advertisement
তবে, এরপরও যদি পাইলট যুদ্ধবিমান ওড়ানোর জন্য শারিরীকভাবে সক্ষম না হন ৷ সেক্ষেত্রে অন্য কোনও বিমান চালানোর দায়িত্ব দেওয়া হবে তাঁকে ৷
অভিনন্দনের ফিরে পাওয়ার অপেক্ষায় আটারি সীমান্তে পৌঁছেছেন অভিনন্দের মা-বাবা ৷