তিনি বলেন, ২০১৪ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাস্তবায়িত করা ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ থিমের অধীনে এই পদক্ষেপ গ্রহণ এবং দেখা হয়েছিল, যার ফলে এই পদক্ষেপ ব্যাপক সাফল্য লাভ করে। মন্ত্রী বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে রফতানি পৌঁছে গিয়েছিল ৭৬২ বিলিয়ন ডলারে। পণ্য (মার্চেন্ডাইজ) পৌঁছয় ৪৫৩ বিলিয়ন ডলারে, যেখানে পরিষেবা রফতানি ছিল ৩০৯ বিলিয়ন ডলারের এবং দেশ শীঘ্রই এক ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে।
advertisement
উৎপাদন প্রক্রিয়ার বৃদ্ধির ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করা ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ স্কিমের জন্য দেশের সামগ্রিক রফতানিতে ৪র্থ স্থানে পৌঁছে যাওয়া মোবাইল ফোন রফতানির কথাও তিনি উল্লেখ করেন। তিনি আরও বলেন, অন্তিম অর্থবর্ষে এগারো বিলিয়ন ডলারেরও অধিক মূল্যের মোবাইল দেশ রফতানি করেছে এবং খুব শীঘ্রই মোবাইল ফোন রফতানিতে শীর্ষ দুই অবস্থানে পৌঁছবে।
আরও পড়ুন: বাজারে রং করা মাছ! আপনার দেহে মারণ রোগ ডেকে আনছে, সেটা জানেন?
দেশে উৎপাদন খণ্ডের বিকাশ প্রচারের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগ চালু করেছিলেন। তাই, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো অর্থনীতির প্রারম্ভিক বৃদ্ধি ও বিকাশের পর্যায়ে ইতিমধ্যে সাফল্য নিয়ে আসা এই প্রচেষ্টা ও পদ্ধতি আমাদের দেশেরও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে অগ্রগতির কাহিনী নিয়ে আসবে।
আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার খোয়ানোর পরই ভয়ঙ্কর ঘটনা, হাসপাতালে ভর্তি কেসিআর!
আসলে সাফল্যের কাহিনি ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে কারণ ২ কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার লক্ষ্য প্রায় অর্জন হয়েছে, উৎপাদন খণ্ডের সাফল্যের ফলে প্রতি বছরে ১.৮০ কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে। মেক ইন ইন্ডিয়া-প্রকল্পকে সামনে রেখে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সেক্টরে প্রচার শুরু করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। আসল লক্ষ্য এর মধ্যে দিয়ে কর্মসংস্থান।