advertisement
আফস্পার আওতায় থাকা এলাকায় সিকিউরিটি ফোর্স যে কোনও অপারেশন করতে পারে এবং যে কোনও পূর্ব ইঙ্গিত না দিয়ে যাকে খুশি গ্রেফতার করতে পারে। কোনও ওয়ারেন্টও দিতে হয় না। এই আইনে সিকিউরিটি ফোর্সও বিশেষ ধরনের নিরাপত্তা পেয়ে থাকে, কোনও অপরাশের নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এই সুবিধা পায় সেনা। অসমের ক্ষেত্রে এই আফস্পার মেয়াদ ছ'মাসের ব্যবধানে বৃদ্ধি পেয়েছে অসমে। গত মার্চ মাসের ১ তারিখেও ৬ মাসের জন্য এর মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়।
আরও পড়ুন: করোনা-কালে এই ওষুধটি খেয়েছেন প্রায় সকলেই, এবার গবেষণায় উঠে এল মারাত্মক তথ্য!
অমিত শাহ ট্যুইটারে লিখেছে, যে অংশগুলি থেকে আফস্পা সরিয়ে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে, সেগুলিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেকটা উন্নতি হয়েছে, পাশাপাশি নিয়মিত উন্নয়নের কাজও ওই অংশগুলিতে চলছে। অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি সামলাতে স্থানীয় স্তরে উদ্যোগ তৈরি হয়েছে, একাধিক চুক্তি হয়েছে বিক্ষোভ থামাতে, দীর্ঘমেয়াদি শান্তি আনতেও চেষ্টা করা হয়েছে, সেই কারণেই আফস্পার কিছু এলাকা কমিয়ে ফেলা হল।
আরও পড়ুন: ভারতীয় নয়, মদ খায় মহাপাপীরা! কেন এমন বললেন নীতীশ কুমার?
অমিত শাহ আরও দাবি করেছেন, ভারতের উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চনার শিকার। সেই অংশ এখন উন্নয়নের আলো পেয়েছে, শান্তির নতুন যুগ তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে অবিভক্ত অসমের শান্তি রক্ষার তাগিদে প্রথমবার আফস্পা কার্যকর করা হয়। নাগাল্যান্ডের পাহাড় কেন্দ্রীক এলাকা এর মধ্যে অন্যতম। পরে, উত্তরপূর্বের সাতটি রাজ্যকেই আফস্পার আওতায় নিয়ে আসা হয়।
