পুরীর রত্ন ভান্ডারের ভেতর ভান্ডারের অলংকারের অডিট হয়েছিল ১৯৭৮ সালে। সেই রিপোর্ট অনুযায়ী জানা যায়, সেখানে বহু কাঠের সিন্দুক রয়েছে। যেগুলো চওড়া ৯ ফুট উচ্চতায় ৩ ফুট। ১ হাজার ৩৩৩ রকমের অলংকার রয়েছে। যার মধ্যে ৪৫৪ ধরনের খাঁটি সোনার গয়না। কিছু গয়নার ওজন এক কেজির বেশি। মোট সোনার অলংকারের ওজন ১২,৮৮৩ ভরি। ২৯৩ রুপোর গয়না রয়েছে, যার ওজন ২২,১৫৩ ভরি। যদিও পরবর্তী সময় কিছু পরিমাণ গয়না বের করা হয়েছিল জগন্নাথ দেবের অলংকার নতুন এবং মেরামতির তৈরির জন্য।
advertisement
আরও পড়ুন- অনুমতি বিতর্ক! আজ CESC অভিযান নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছে বঙ্গ বিজেপি
গত রবিবার অর্থাৎ ১৪ জুলাই কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী ওড়িশার নতুন সরকারের তৈরি করা কমিটির ১১ জনের সদস্য ভিতর ভান্ডারে প্রবেশ করে পরিদর্শন করেন। যে তালা তিনটি ছিল, তার চাবি না থাকায় সেগুলি ভেঙে নতুন করে তালা লাগিয়ে আসা হয়। সেই চাবি ট্রেজারিতে রয়েছে। আজ সেই চাবি নিয়ে খোলা হবে ভিতর ভান্ডারের দরজা।