প্রাথমিকভাবে কমলা সতর্কতা জারি করলেও পরে আইএমডির পক্ষ থেকে লাল সতর্কতা জারি করা হয়। বলা হয় মহারাষ্ট্র ও গুজরাতের উপকূলে এই সতর্কতা কার্যকর করা থাকবে। ইতিমধ্যে সমুদ্রে মৎসজীবীদের যেতে নিষেধ করা হয়েছে। পাশাপাশি শহরের প্রশাসনও জানিয়ে দিয়েছে মুম্বই ও ঠানেতে বিপুল পরিমাণে বৃষ্টি হতে পারে। হাতে এখনও কিছুটা সময় থাকলেও অনেকেই এই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়কে তুলনা করলেন আমফানের সঙ্গে। ক’দিন আগেই পূর্ব উপকুলে তাণ্ডবলীলা চালিয়েছে এই ঘূর্ণিঝড়। কী ভয়ানক সেই ঝড়ের গতি, তা দেখেছেন সাধারণ মানুষ। সেই একই রকম তীব্রতা নিয়ে যদি পশ্চিম উপকূলে ঝড় এসে আঘাত করে, তাহলে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা যে তীব্র রয়েছে, তা বলাই যায়।
advertisement
উল্লেখ্য, এই ঘূর্ণিঝড়ের হাত ধরেই দ্রুত কেরলে প্রবেশ করবে বর্ষা। আর সেই কারণেই দিল্লি ও তার পার্শ্ববর্তী অংশে প্রচুর পরিমাণ জলীয় বাস্প ঢুকে পড়তে পারে। ফলে হতে পারে বৃষ্টি।