আরও পড়ুন- "আরও সময় প্রয়োজন," হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে ইডির কাছে সময় চাইলেন সনিয়া গান্ধি!
শিবসেনার ৩০ জন বিধায়ক বিদ্রোহী একনাথ শিন্ডেকে তাঁদের নেতা হিসাবে সমর্থন করে রাজ্যপালকে চিঠি দেওয়ার পরেই এমনটা জানিয়েছেন উদ্ধব ঠাকরে। “আমি এমন বিধায়কদের কাছ থেকেও ফোন পাচ্ছি যারা একনাথ শিন্ডের সঙ্গে গিয়েছেন; তাঁদের দাবি যে তাঁদের জোর করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে,” অভিযোগ করে উদ্ধব ঠাকরে।
advertisement
একটি ট্যুইটে এদিন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব লেখেন, “মুখ্যমন্ত্রীর পদ আসবে আর যাবে, কিন্তু আসল সম্পদ হল জনগণের ভালোবাসা। গত ২ বছরে, আমি ভাগ্যবান যে মানুষের কাছ থেকে প্রচুর স্নেহ পেয়েছি।”
বিজেপি শাসিত অসমের গুয়াহাটির একটি হোটেলে উঠে বিদ্রোহী বিধায়করা মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল ভগত সিং কোশিয়ারিকে লেখেন, উদ্ধব ঠাকরে বিদ্রোহের জন্য তাঁকে বরখাস্ত করার পরেও একনাথ শিন্ডে শিবসেনার আইনসভার নেতা।
আরও পড়ুন- বিকেল ৫ টার মধ্যে সভায় না এলে..: বিদ্রোহী শিন্ডে সহ বিধায়কদের হুঁশিয়ারি শিবসেনার
শিবসেনা বিধায়কদের জন্য চূড়ান্ত এক নির্দেশ জারি করে জানিয়েছিল, বুধবার বিকেল ৫ টার বৈঠকে উপস্থিত হতে না পারলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হোয়াটসঅ্যাপ, ইমেল এবং এসএমএসের মাধ্যমে পাঠানো একটি চিঠিতে, শিবসেনা সমস্ত বিধায়ককে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সরকারি বাসভবনে একটি বৈঠকে যোগ দিতে বলা হয়। যদিও একনাথ শিন্ডে ওই বৈঠককে ‘অবৈধ’ বলে ঘোষণা করে প্রমাণ করে দেন বাবা বাল ঠাকরে প্রতিষ্ঠিত দলের উপর উদ্ধব ঠাকরের দখল ক্রমেই শিথিল হচ্ছে। একনাথ শিন্ডের মতে এই বৈঠক ‘অবৈধ’ কারণ এটি ডেকেছেন সুনীল প্রভু, যিনি আর দলের চিফ হুইপ নন। একনাথ শিন্ডের সঙ্গ শিবসেনার ৩০ জন বিধায়ক রয়েছেন এবং দলকে ভাঙতে আরও সাতজন বিধায়ককে প্রয়োজন তাঁর।