সংবাদমাধ্যমের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই প্রসঙ্গে আলাপ-আলোচনার সময়ে ক্রেতা সুরক্ষা সচিব রোহিত কুমার সিং ইঙ্গিত করেন যে, বিমান সংস্থাগুলি নিজেদের অনলাইন ইন্টারফেসগুলিকে এমন ভাবে গঠন করেছিল, যা গ্রাহকদের স্বায়ত্তশাসনকে ক্ষুণ্ণ করে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়টাকে নিপুণ ভাবে ব্যবহার করে। আর এই কৌশলটাই ‘ডার্ক প্যাটার্ন’ নামে পরিচিত।
আরও পড়ুন: জ্যোতিপ্রিয়র বাড়িতে ইডি, মিষ্টির প্যাকেট নিয়ে হাজির সব্যসাচী! তারপর ঘটল অবাক কাণ্ড
advertisement
সংবাদমাধ্যমের সেই প্রতিবেদনেও ওই দফতরের দেওয়া বিবৃতিকে তুলে ধরা হয়েছিল। যেখান থেকে জানা গিয়েছে যে, এই ধরনের কৌশল অবলম্বন করে গ্রাহকদের স্বার্থের সুবিধা নেওয়া হয় এবং ক্রেতা সুরক্ষা আইন অনুযায়ী অন্যায্য বাণিজ্য অনুশীলনের শ্রেণী বিভাগের আওতায় পড়ে। যদিও যাত্রীরা মাঝেমধ্যেই এই ধরনের ঘটনার অভিযোগ এনেছেন। এমনকী কখনও কখনও তো এয়ার সেবা পরিষেবার মাধ্যমেও এই বিষয়ে নালিশ জানিয়েছেন যাত্রীরা। আর এই সব সমস্যার মোকাবিলা করতে এয়ারলাইন্সগুলিকে বাধ্য করার জন্য সরকার এই পর্যন্ত অনেক লড়াই করেছে।
আরও পড়ুন: ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে আমেরিকান-রাশিয়ান রেজোলিউশন ব্যর্থ, কিন্তু কেন? জানুন
ওই বৈঠকে ক্রেতা সুরক্ষা সচিব জোর দিয়ে বলেন যে, প্রচুর পরিমাণে অভিযোগ জমা পড়ার বিষয়টা এটাই প্রমাণ করে যে, গ্রাহকদের সমস্যা কার্যকর ভাবে সমাধান করা হচ্ছে না। গত বছর থেকে ন্যাশনাল কনজিউমার হেল্পলাইন (এনসিএইচ)-এ সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থাগুলিকে নিয়ে প্রায় ১০ হাজারের কাছাকাছি অভিযোগ জমা পড়েছে। সমস্ত সংস্থার সিইও-র সঙ্গে বৈঠকের সময়সূচি তৈরি করা হয়েছে। আর ওই বৈঠকে এই ধরনের সমস্যা সমাধানের বিষয়ে আলোচনা করা হবে।