বিপর্যয়ের ১০২ দিন পেরোনোর পরও চূড়ান্ত রিপোর্ট নেই। এখনও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাত্রা করছেন বোয়িং ৭৮৭-এর যাত্রীরা। ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডারের তথ্য প্রকাশ এবং নিরপেক্ষভাবে এই দুর্ঘটনার তদন্ত করার নির্দেশ দিক আদালত, দাবি জানিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের দ্বারস্থ সেফটি ম্যাটার্স নামে সংস্থার।
advertisement
সর্বোচ্চ আদালতে এদিন এই জনস্বার্থ মামলার শুনানি ছিল এদিন বিচারপতি সূর্যকান্তর বেঞ্চে। এদিনের শুনানিতে সংস্থার আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ বলেন, ‘‘দুর্ঘটনার ১০২ দিন পেরিয়েছে। এখনও চূড়ান্ত রিপোর্ট আসেনি।’’
অন্তর্বর্তীকালীন একটি রিপোর্টে একটি এমন লাইন প্রকাশিত হয়েছিল, যার থেকে পাইলটদের দোষী সাব্যস্ত করছেন কিছু মানুষ। অথচ, যেখানে বিমানের টেকনিক্যাল কারনেই ইঞ্জিন সুইচ বন্ধ হয়ে থাকতে পারে।
তিনি আদালতে জানান, এএআইবির পক্ষ থেকে যে তদন্ত করা হচ্ছে সেই ৫ সদস্যের টিমে ৩ জন ডিজিসি-এর আধিকারিকও রয়েছেন। দুর্ঘটনায় যাঁদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে, তাঁদেরই কর্মী কীভাবে নিরপেক্ষ তদন্ত করবেন? বিচারপতি সূর্যকান্তের বেঞ্চ তদন্ত পুরোপুরি শেষ হওয়ার আগে সব তথ্য প্রকাশ্যে আনার পক্ষে রায় না দিলেও নোটিস ইস্যু করল সব পক্ষের জন্য।