অভিযোগকারীদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গত ২০১৯ সালের ১৩ ডিসেম্বর জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি বিদ্বেষমূলক ভাষণ দিয়েছেলেন৷ পাশাপাশি, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ সালে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়েও একই রকম ভাষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল৷ তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি অসম ও উত্তরপূর্বকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি করেছিলেন৷
advertisement
দিল্লি পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চে প্রথম এর বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল৷ দেশদ্রোহীতার অভিযোগে ইউএপিএ-তে সেকশন ১৩-এর ভিত্তিতে প্রাথমিক অভিযোগ করা হয়েছিল৷ এর পর, ২৮ জানুয়ারি ২০২০ সাল থেকে তিনি বন্দি আছেন৷ এর পরেই আদালতে শারজিল আবেদনে বলেন, গত চার বছর ধরে তিনি জেলে বন্দি৷ যে অভিযোগে তিনি বন্দি, সেটির সর্বোচ্চ সাজা সাত বছর, তিনি এখনও প্রমাণিত অভিযুক্ত নন, সেই কারণে তাঁকে জামিন দেওয়া হোক৷
সিআরপিসি ৪৩৬-এ এর ভিত্তিতে বলা হয়, অভিযোগ আছে, মামলা চলছে এমন কোনও ব্যক্তি যদি সেই অভিযোগের সর্বোচ্চ সাজার অর্ধেক বিচার চলাকালীন জেলে কাটিয়ে থাকেন, তা হলে তিনি জামিনে মুক্তি পেতে পারেন৷ গত ফেব্রুয়ারি মাসের ২৭ তারিখে এর আগে নিম্ন আদালতে তাঁর জামিনের আবেদন বাতিল হয়েছিল৷
