TRENDING:

প্রশিক্ষিত শেফ ছিল আফতাব, সঙ্গে রাখত এক বিশেষ ছুরি! শ্রদ্ধা হত্যাকাণ্ডে ফের চাঞ্চল্যকর তথ্য

Last Updated:

দিল্লি পুলিশের চার্জশিট বলছে, শ্রদ্ধার দেহাংশ ফ্ল্যাটে থাকা অবস্থাতেই ডেটিং অ্যাপ থেকে একটি মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে আফতাব। মেয়েটি তাঁর ফ্ল্যাটেও আসে। রাতে থাকে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দিল্লি: খুন করে তাঁর শরীরের ৩৫ টুকরো জায়গায় জায়গায় ছড়িয়ে দিয়েছিল প্রেমিক। দিল্লির হাড়হিম করা শ্রদ্ধা ওয়াকার হত্যাকাণ্ডে এবার চাঞ্চল্যকর তথ্য৷ প্রশিক্ষিত শেফ ছিল আফতাব৷ সে জানত মাংস সংরক্ষণের পদ্ধতি৷ ছিল একটি বিশেষ ছুরিও৷ অভিযোগ, তা দিয়েই টুকরো করেছিল প্রেমিকার দেহ৷
The Delhi Police had filed the 6,629-page chargesheet in the case on January 24. (File photo: News18)
The Delhi Police had filed the 6,629-page chargesheet in the case on January 24. (File photo: News18)
advertisement

খুনের পরে শ্রদ্ধার হাড় গুঁড়ো করতে স্টোন গ্রাইন্ডার ব্যবহার করেছিল আফতাব। তারপর প্রেমিকার হাড়ের সেই গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিল বিভিন্ন জায়গায়। তিন মাস ধরে প্রেমিকার শরীরের ৩৫ টুকরো দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় ফেলে এসেছিল আফতাব। খুনের তিনমাস পরে সবশেষে ফেলেছিল শ্রদ্ধার মাথা। দিল্লির শ্রদ্ধা ওয়াকার হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত আফতাব পুণেওয়ালার বিরুদ্ধে ৬ হাজার ৬০ পাতার চার্জশিট পেশ করল দিল্লি পুলিশ। আর সেই চার্জশিটের ছত্রে ছত্রে উঠে এল এমনই সব হাড়হিম করা তথ্য।

advertisement

আরও পড়ুন- মিলেছে ফিট সার্টিফিকেট! সন্ধ্যার বিমানেই অনুব্রতকে নিয়ে যাওয়া হবে দিল্লিতে

আরও পড়ুন- 'চোর, চোর!' অনুব্রতকে দেখেই চিৎকার বিমানবন্দরে, শেষ মুহূর্তেও বায়না কেষ্টর

গত বছরের ১৮ মে শ্রদ্ধা এবং আফতাব ঠিক করেছিল তাঁরা মুম্বই যাবেন। সেই মতো ট্রেনের টিকিটও কাটা হয়েছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে যাওয়ার পরিকল্পনা বাতিল করে আফতাব। ট্রেনের টিকিটও বাতিল করে দেওয়া হয়। তা নিয়েই শ্রদ্ধা ও আফতাবের মধ্যে শুরু হয় বচসা। আর সেই বচসা গড়ায় খরচ থেকে শুরু করে আফতাবের একাধিক মহিলা বন্ধু থাকার ইস্যু পর্যন্ত। তখনই মুহূর্তের রাগে শ্রদ্ধাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে, তাঁর বুকের উপরে বসে দু'হাতে গলা টিপে প্রেমিকাকে খুন করে আফতাব।

advertisement

পুলিশ জানিয়েছে, ১৮ মে শ্রদ্ধাকে খুন করার পরে জোমাটো থেকে চিকেন রোল অর্ডার করেছিল আফতাব। তার আগে অবশ্য শ্রদ্ধার দেহ নিয়ে গিয়ে রেখেছিল বাথরুমে। ঘটনার দিন সন্ধে পৌনে ৮টার সময় ফ্ল্যাটের দরজা বন্ধ করে সামনের হার্ডওয়ার শপ থেকে একটি করাত, তিনটি ধারাল ছুরি এবং একটা হাতুড়ি কেনে সে। তারপর ঘরে ফিরে সেই সব ধারাল অস্ত্র দিয়েই একে একে শ্রদ্ধার দেহের ৩৫ টুকরো করে পলিথিনে ভরে রাখে। খুনের পরের দিন ১৯ মে একটা দামী রেফ্রিজিরেটর কিনে সেখানে ভরে রাখে সেই সমস্ত পলিথিন। তারপর পরের চার-পাঁচ দিনে দিল্লির ছাত্তারপুর পাহারি এলাকার জঙ্গলে এক এক করে সেই দেহাংশ ছড়িয়ে আসতে থাকে আফতাব।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

দিল্লি পুলিশের চার্জশিট বলছে, শ্রদ্ধার দেহাংশ ফ্ল্যাটে থাকা অবস্থাতেই ডেটিং অ্যাপ থেকে একটি মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে আফতাব। মেয়েটি তাঁর ফ্ল্যাটেও আসে। রাতে থাকে। এরপর থেকে বেশ কয়েকবার আফতাবের ফ্ল্যাটে যাতায়াত করেছিল মেয়েটি।

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
প্রশিক্ষিত শেফ ছিল আফতাব, সঙ্গে রাখত এক বিশেষ ছুরি! শ্রদ্ধা হত্যাকাণ্ডে ফের চাঞ্চল্যকর তথ্য
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল