ঘটনাটি ঘটার সঙ্গে সঙ্গে পড়ুয়াকে নিয়ে যাওয়া স্থানীয় হাসপাতালে। সেখানে তাঁকে কেজিএমইউ-এর কার্ডিওলজি ডিপার্টমেন্টে যেতে বলা হয়। কেজিএমইউ-তে চিকিৎসকেরা পডুয়াকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
আপাতত ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহ পাঠানো হয়েছে। স্কুল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, শিক্ষক রসায়ন পড়াচ্ছিলেন। হঠাৎ ক্লাসের বাচ্চারা শিক্ষককে জানান, ওই পড়ুয়া জ্ঞান হারিয়েছে। শিক্ষক দাবি করেছেন, তিনি সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রের ডেস্কে ছুটে যান। ছাত্রকে তুলে ধরেনষ এমনকি বুকে পাম্পও করতে থাকেন। সিপিআর-ও দেওয়া হয়। তাতেও কাজ না হওয়ায় স্কুলের নার্সকে ডাকা হয়। সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে কেজিএমইউ। তাও বাঁচানো গেল না পড়ুয়াকে।
advertisement
আরও পড়ুন: অসুস্থ সন্দীপ রায়, ‘ফেলুদা’র শ্যুট বন্ধ করে তড়িঘড়ি কলকাতায় ফিরছেন পরিচালক
স্কুলের মুখপাত্র সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটি খুবই দুর্ভাগ্যজনক একটি ঘটনা। গভীর শোকে পাওথর আমরা সবাই। স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে নার্স একটি গাড়িতে করে ওর সঙ্গে গিয়েছিলেন। ততক্ষণে পড়ুয়ার বাবাকেও খবর দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। উনি মেডিক্যাল সেন্টারে পৌঁছে গিয়েছিলেন।’
শিক্ষক এবং সহপাঠীরা জানান, গত ২ সেপ্টেম্বর সেই পড়ুয়ার জন্মদিন ছিল। ১৪ বছরে পা দিয়েছিল সে। তাঁর বাবা ব্যবসায়ী এবং মা গৃহবধূ। এক যমজ ভাই এবং দুই দিদি আছে মৃত পড়ুয়ার।