ইন্দৌর ও জবলপুরে সেইসব নকল ইঞ্জেকশন ছড়িয়েছিল। অভিযুক্তরা পুলিসের জেরার স্বীকার করেছিল, গুজরাতের একটি দলের কাছ থেকে তারা ইঞ্জেকশন গুলি কিনেছিল। এর পর ইন্দৌরে প্রায় ৭০০ ও জবলপুরে ৫০০টি ইঞ্জেকশন ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। ওই ইঞ্জেকশন নেওয়ার পর ১০ জন প্রাণ হারিয়েছে বলে জনিয়েছে পুলিস। আর প্রশাসনের তরফে মৃতদেহগুলি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ফলে এখন পুলিস আরও সমস্যায় পড়েছে। মৃত ব্যক্তিদের মৃত্যুর কারণ ওই নকল ইঞ্জেকশন নাকি অন্য কিছু, তা আর প্রমাণ হওয়ার কোনও রাস্তা নেই। এদিকে, নকল ইঞ্জেকশন নেওয়ার পর ১০০ জনের বেশি করোনা আক্রান্ত রোগী সেরে উঠেছে। তাঁদের ফুসফুসের সংক্রমণও সেরে উঠেছে পুরোপুরি। যা দেখে প্রশাসনকি কর্তারা অবাক।
advertisement
p style="text-align: justify;">অভিযুক্তরা স্বীকার করেছিল, ওই ইঞ্চেকশনগুলিতে গ্লুকোজ জল পুড়ে দেওয়া হয়েছিল। তা হলে কি ফুসফুসের সংক্রমণ সারাতে কি গ্লুকোজের জল কার্যকরী ভূমিকা নিচ্ছে! এই নিয়ে মধ্যপ্রদেশের অনেক প্রশাসনিক কর্তাই চিকিত্সকদের গবেষণা করার অনুরোধ করেছেন। তবে আরও অনেকে সেই নকল ইঞ্জেকশনগুলি কিনেছে। তাঁদের কোনওভাবেই খুঁজে বের করতে পারছে ন পুলিস প্রশাসন। কারণ হাসপাতালে তাদের কোনও রেকর্ড নেই। তবে ১০০-র বেশি রোগী সেরে ওঠায় নকল ওষুধ বিক্রির দায়ে ধরা পড়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে খুনের মামলাও দায়ের করতে পারছে না পুলিস।