হাওড়া-কাটোয়া শাখার সোমড়াবাজার স্টেশন থেকে পাঁচ মিনিটোর পথ পেরিয়ে প্রাচীন জগদ্ধাত্রী মন্দির। ইতিহাস বলে, ইংরেজির ১১৭২ সালে মন্দির তৈরি করেছিলেন দেওয়ান রামশঙ্কর রায় । পাল যূগের শেষদিকে বাংলা, বিহার, ওড়িশার দেওয়ান ছিলেন রামশঙ্কর। মন্দিরও তৈরি সেই সময়ে। অনেকে বলেন, এটাই নাকি বাংলার আদি জগদ্ধাত্রী মন্দির।
আরও পড়ুন প্রেমিকাকে বাড়িতে ডেকে বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে ধর্ষণ যুবকের! থানায় অভিযোগ দায়ের
advertisement
জগদ্ধাত্রী এখানে মহাবিদ্যা নামে পূজিতা।। নবরত্ন বা ন'টি কোন বিশিষ্ট মন্দির জুড়ে দক্ষিণ ভারতীয় শৈলি। মন্দিরের গায়ে টেরাকোটার তৈরি তেত্রিশ কোটি দেবতার মূর্তি। কালের নিয়মে যার অনেকটাই আজ ধ্বংসের পথে। নিত্যপুজো হলেও বিশেষ জাঁকজমক জগদ্ধাত্রী পুজোর নবমীতে। বৈষ্ণব মতে পুজোয় বলি নেই। একেক প্রহরে একেক পুজোর রীতি। একই দিনে হয় সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী পুজো। বাংলার আদি জগদ্ধাত্রী পুজোয় মহাদেবের ভোগ হিসাবে থাকে সাদাভাত, ঘি, আলুসেদ্ধ ও সন্দক লবণ। পুজো ঘিরে সম্প্রীতির ছবি সোমড়া গ্রাম।