TRENDING:

Jana Gana Mana: ১৯৪৭ নয়, জন গণ মন জাতীয় সঙ্গীত হয় আরও পরে, হিন্দিতে অনুবাদ করেন কে, রইল অজানা তথ্য

Last Updated:

75th Independence Day 2022: নেতাজি সংস্কৃতঘেঁষা বাংলা থেকে জাতীয় সঙ্গীত হিন্দিতে অনুবাদ করেছিলেন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
Happy Independence Day 2022: ‘জন গণ মন’- ভারতকে এক সুরে বাঁধার, ভারতীয়দের অখণ্ডতার চেতনায় বাঁধার সঙ্গীত। আসলে শুধু সঙ্গীত নয়, বলা ভালো এক মন্ত্র। কোটি কোটি ভারতীয়র আবেগ এবং পরিচয়ের প্রকাশ জন গণ মন। নোবেলজয়ী বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলাভাষায় লেখা জন গণ মন ভারতের সমৃদ্ধ, বৈচিত্র্য এবং সংস্কৃতিকেই তুলে ধরে। রবিঠাকুর বাংলায় ‘ভারত ভাগ্য বিধাতা’ গানটি লিখেছিলেন। ১৯১১ সালের ২৭ ডিসেম্বর কলকাতায় কংগ্রেসের সভায় প্রথমবার এই সঙ্গীত পরিবেশন করেন রবিঠাকুর।
১৯১১ সালের ২৭ ডিসেম্বর কলকাতায় কংগ্রেসের সভায় প্রথমবার এই সঙ্গীত পরিবেশন করেন রবিঠাকুর।
১৯১১ সালের ২৭ ডিসেম্বর কলকাতায় কংগ্রেসের সভায় প্রথমবার এই সঙ্গীত পরিবেশন করেন রবিঠাকুর।
advertisement

১৯৪১ সালে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু মূল গানের একটি ভিন্ন সংস্করণ গ্রহণ করেন। নেতাজি সংস্কৃতঘেঁষা বাংলা থেকে জাতীয় সঙ্গীত হিন্দিতে অনুবাদ করেছিলেন। আজাদ হিন্দ ফৌজের ক্যাপ্টেন আবিদ আলি গানটি হিন্দি অনুবাদটি লেখেন এবং ক্যাপ্টেন রাম সিং সঙ্গীত রচনা করেন। জন গণ মন সঙ্গীত ইংরেজি সহ ২২ টি জাতীয় ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল।

advertisement

আরও পড়ুন- ডিভোর্স ঠেকাতে গিয়ে মৃত্যু! আদালতেই স্ত্রীর গলা কেটে নৃশংস খুন স্বামীর

দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদের একটি ঘোষণার পর ১৯৫০ সালের ২৪ জানুয়ারি, জন গণ মন ভারতের জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে গৃহীত হয়েছিল। বাংলা ভাষায় লিখিত জন গণ মন-তে ব্যবহৃত সাধু বাংলা বা তৎসম বাংলায় ব্যাপকভাবে সংস্কৃত ছোঁয়া রয়েছে। তা সত্ত্বেও এতে ব্যবহৃত শব্দ বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায় একই অর্থে বহন করে ফলত, মানুষ গানটির সঙ্গে আত্মিক বোধও অনুভব করেন। জাতীয় সঙ্গীতের আনুষ্ঠানিক উপস্থাপনে ৫২ সেকেন্ড সময় লাগে।

advertisement

আরও পড়ুন- "শুধু তেরঙ্গা লাগালেই আপনি দেশপ্রেমিক হয়ে যাবেন না," বিজেপিকে আক্রমণ উদ্ধবের!

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

ভারতীয় সংবিধানের অনুচ্ছেদ 51A(a) প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিককে ভারতের সম্মান ও শ্রদ্ধা বজায় রাখতে বাধ্য করে। এতে বলা হয়েছে, “প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের সংবিধানের মূল্যবোধ এবং প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি জাতীয় পতাকা এবং জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান ও শ্রদ্ধায় উন্নত রাখার দায়িত্ব রয়েছে।” ১৯৭১ সালের জাতীয় সম্মান আইনের (৩) ধারায় জাতীয় সঙ্গীতের অসম্মান এবং এর বিধিনিষেধ ভঙ্গ করার জন্য দোষী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তিদের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Jana Gana Mana: ১৯৪৭ নয়, জন গণ মন জাতীয় সঙ্গীত হয় আরও পরে, হিন্দিতে অনুবাদ করেন কে, রইল অজানা তথ্য
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল