ঘটনার খবর পেয়েই সেখানে পৌঁছেছে পুলিশ। দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে। ছাপাখানা থেকে অসুস্থদের উদ্ধার করে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে হাসপাতালে। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানতে পেরেছে, দমবন্ধ হয়ে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুজরাতের সুরাতের কারখানার ঘটনায় ২৫ জন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন - কোভিড পরিস্থিতিতে কী ভাবে বিধানসভা নির্বাচন, স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সঙ্গে বৈঠকে বসছে কমিশন
ঘটনাটি ঘটেছে সচিন এলাকার বিশ্ব প্রেম ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং মিলে। গ্যাস লিক করার ফলে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ট্যাঙ্কার থেকে রাসায়নিক লিক হওয়ার পর তা ছড়িয়ে পড়ে। এতে অচেতন হয়ে পড়েন অনেকে। ট্যাঙ্কার থেকে বিষাক্ত রাসায়নিক বেরোয় বলে খবর। অসুস্থরা সবাই শ্রমিক। তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জানা গিয়েছে, যে ট্যাঙ্কার লিক হয়েছে, তাতে রাসায়নিক ভরা ছিল। এই ঘটনার জেরে এলাকায় তুমুল উত্তেজনা ছড়ায়। মিলের পাশে ছিল একটি নালা। সেখানে অজ্ঞাতপরিচয় এক ট্যাঙ্কারচালক কোনও রাসায়নিক সেই নালায় ঢালছিলেন বলে জানা গিয়েছে। আর সেখান থেকেই বিপত্তি। গ্যাসে ভরে যায় গোটা এলাকা। তার পাশেই থাকা ওই কারখানার বেশ কয়েকজন শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়েন।
আরও পড়ুন - দিনের শেষে এল প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা, ধন্যবাদ জানালেন মমতা
এলাকায় শোরগোল পড়ে যায়। অসুস্থ শ্রমিকদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।বেশ কয়েক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। গুজরাতের সুরাতে সচিন জিআইডিসি এলাকায় বৃহস্পতিবার ভোরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। অসুস্থ লোকজনদের সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। উল্লেখ্য এর আগে ২০২০ সালে আমেদাবাদ প্ল্যান্টে বিষাক্ত গ্যাস লিক হয়ে চার জনের মৃত্যু হয়েছিল। সেই সময়েও এক ডজনের বেশি মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন।
RAJIB CHAKRABORTY