পুলিশ ইনচার্জ দীনেশ জিগনানি জানিয়েছেন, থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান চলছে। অভিযানে আন্দরকোটের দরগা লিঙ্ক রোড-সহ পাহাড়ে বসবাসকারী ২৫-৩০ জন যাযাবরকে আটক করা হয়। তাদের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে বাংলাদেশের কাগজপত্র মেলে। এরপরই বাংলাদেশের বাসিন্দা মহম্মদ আলমগীর ও তার সহযোগী শাহীনও ধরা পড়েন। তাদের দু’জনের কাছে পাওয়া নথির তথ্য নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। কেন তারা দু’জন এখানে এসেছেন, এর পেছনে কী উদ্দেশ্য রয়েছে, জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মোমের মতো গলে, হড়হড়িয়ে বের করে বাড়তি জেদি চর্বি! খালি পেটে সস্তার ৫ খাবার, ৩০ দিনে দারুন ফল
অভিযুক্তরা কাদের সংস্পর্শে এসেছিল এবং কারা তাদের এখানে নিয়ে এসেছিল তাও খতিয়ে দেখছে নিরাপত্তা সংস্থা। দুজনকে আটকের সঙ্গে সঙ্গে তাদের ফের বাংলাদেশে পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। জানা গিয়েছে, ২০১২ সালে স্পেশ্যাল এজেন্সি ও পুলিশের হাতে এই দু’জনকে আটক হয়েছিলেন। সেই সময় তাদের ফেরত পাঠানো হয়। কিন্তু সম্প্রতি ফের অননুমোদিতভাবে আজমেঢ় পৌঁছে যান তারা। আজমেঢ় দরগার আশেপাশে বসবাসকারী মানুষদের উপর বিশেষ নজরদারি চালানো হচ্ছে। যাঁদের কাগজপত্র নেই এবং যাঁরা খারাপ অবস্থায় এখানে বসবাস করছেন, তাঁদের লক্ষ্য করেই ধারাবাহিকভাবে এই অভিযান চালানো হচ্ছে।