তুষারকান্তি ধানবাদ থেকে এমটেক সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে ইসরোতে যোগদান করেন। প্রথমে বেঙ্গালুরুতে সায়েন্টিষ্ট ইঞ্জিনিয়ার, পরে তিরুবনন্তপুরমে ছিলেন। বর্তমানে চন্দ্রযান-৩ বিজ্ঞানী তিনি। চাঁদে বিক্রম পা দিতেই মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙ্গার এই কৃতী সন্তানের গর্বে গর্বিত গোটা বেলডাঙার বাসিন্দারা।
বেলডাঙ্গার তুষারকান্তি দে পড়াশুনোতে ভালো ছিল ছোট থেকেই। চন্দ্রযান ৩ অভিযানের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত তুষারকান্তি। বুধবার সন্ধ্যার পর বাড়িতে এই সংবাদ আসতেই খুশির হাওয়া পরিবারে। সে যে সাফল্য পেয়েছে তাতে গর্বিত বেলডাঙা সহ মুর্শিদাবাদ জেলার বাসিন্দারা।বেলডাঙ্গার বড়ুয়া কলোনীর দাস পরিবারের টিভিতে নজর ছিল, কেমন করে চাঁদে স্পর্শ করে তা দেখেছেন পরিবারের সদস্যরা।
advertisement
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই গোটা পরিবার জুড়ে এখন খুশির হাওয়া। পাশাপাশি পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, নিজেদের পরিবারের ছেলে তুষারকান্তির অবদান অনেক তা ভেবেই আনন্দ লাগছে তাঁদের সকলের। গর্বে বুক ফুলে যাচ্ছে। তুষারকান্তির প্রিয় খাবার মাংস ভাত।
আরও পড়ুন: চাঁদের মাটিতে ভারতের তেরঙ্গা! ভাগ্য খুলে দেবে ‘এই’ ৬ শেয়ার! নিমেষেই হবেন মালামাল
আগামী দিনে বাড়ি এলে মাংস ভাত জমিয়ে বসে খাওয়াবেন বলেই অপেক্ষায় তাঁর বৌদি। বিক্রম চাঁদে পৌঁছনোর পরে আরও অনেক কাজ রয়েছে। সে সবে জড়িত আছেন। তাই তাঁকে বিরক্ত করতে চাইছেন না পরিবারের সদস্যরা। দেশের কাজে এগিয়ে যান তুষারকান্তি চাইছেন পরিবারের সদস্যরা।
কৌশিক অধিকারী