একসময় প্রচুর মাটির কলসী, হাঁড়ি ও অন্যান্য মাটির জিনিস তারা তৈরি করতেন। প্রতি বছর গ্রীষ্মকালে মাটির কলসীর চাহিদা থাকতো তুঙ্গে। চাকে মাটির কলস তৈরী করে বাড়ির সামনে উঠোনে শুকাতে দিতেন তারপর সেগুলিকে বাজারে পাঠাতেন কিন্তু উন্নত প্রযুক্তির জমানায় সেই মাটির কলসী আস্তে আস্তে হারিয়ে যেতে বসেছে।
আরও পড়ুনঃ সার্ধ দ্বিশতবর্ষে কান্দিতে রাজা রামমোহন রায়ের মূর্তির উদ্বোধন
advertisement
মানুষজন মাটির তৈরী কলসী আর কিনতে চান না ।উপযুক্ত মাটির অভাবেও এখন কুমোররা বড় মাটির কলসী কিংবা কুঁজো তৈরি করেন না। এ বিষয়ে মৃৎশিল্পীর অনিতা পালের গলাতেও ও শোনা গেল একই সুর। জানালেন, একসময় কলসীর চাহিদা থাকলেও বর্তমানে সেই কলসীর চাহিদা নেই।
আরও পড়ুনঃ গ্রীষ্মে শরীর ঠান্ডা রাখতে তালশাঁসের জুড়ি মেলা ভার
মানুষজন আর কলসী কেনেন না। এখন প্রত্যেকের বাড়িতে ফ্রিজ হয়েছে। রয়েছে অত্যাধুনিক জল ধারণ করার ঠান্ডা পাত্র। যার কারণে আস্তে আস্তে চাহিদা কমেছে মাটির কলসীর। তাই প্রায় লুপ্ত হতে বসেছে মাটির তৈরী এই কলসী।
Koushik Adhikary