TRENDING:

Paschim Medinipur: কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত, তাই মেলেনি আঁধার কার্ড!

Last Updated:

কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত, তাই হচ্ছেনা আঁধার কার্ড। ফলে একপ্রকার সমস্ত সরকারি প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। কিছু না পাওয়ার জীবনের শেষ প্রান্তে এসে ঠেকেছে অভাগা বৃদ্ধের বয়স।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পশ্চিম মেদিনীপুর: কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত, তাই হচ্ছেনা আঁধার কার্ড। ফলে একপ্রকার সমস্ত সরকারি প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। কিছু না পাওয়ার জীবনের শেষ প্রান্তে এসে ঠেকেছে অভাগা বৃদ্ধের বয়স। প্রায় ৭০ বছর বয়সের কোকিল ভূঁইয়ার আক্ষেপ এজীবনে সরকারি কোনো প্রকল্পের সুযোগ সুবিধাই পেলেন না তিনি। এমনকি নেই প্রতিবন্ধী তালিকায় তাঁর নাম। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার শালবনী ব্লকের ১০ নং কর্নগড় অঞ্চলের ভূঁইয়া পাড়ার বাসিন্দা কোকিল ভূঁইয়া আক্রান্ত কুষ্ঠ রোগে। ছানি পড়ে হারিয়েছেন দুচোখের দৃষ্টি। কুষ্ঠ রোগাক্রান্ত হওয়ায় ক্ষয়ে গেছে দুই হাতের আঙুলের অংশ। ফলে একাধিক বার আঁধার কার্ডের জন্য ফর্ম ফিলআপ করে ছবি তুলতে গিয়েও আঙুলের ছবি (Finger Prints) না আসায় মেলেনি আঁধার কার্ড। এমনটাই জানালেন অসহায় কোকিল ভূঁইয়া। আঁধার কার্ড না থাকায় মেলেনি বাড়ি, তাই ভাঙা বাড়িতেই বাস, মেলেনি ২ টাকা কেজি চাল, তাই চেয়ে চিন্তে যেটুকু মেলে তাই দিয়েই মেটে পেটের ক্ষিধে। প্রসঙ্গত, ভাদুতলার ভূঁইয়া পাড়ায় বসবাস কোকিল ভূঁইয়া দিনযাপন করেন একপ্রকার ভিক্ষে করেই। কোকিল ভূঁইয়া জানান, প্রতি ভোটে নেতারা আসে ভোট চাইতে, আর বলে সব হয়ে যাবে, সব করে দেবো। এসব শুনে শুনে ৭০ বছর বয়স হয়ে গেলো, কিন্তু আজও কিছুই পেলাম না। তবে এবিষয়ে মেদিনীপুর হেড পোষ্ট অফিসের এক আঁধার কার্ড প্রস্তুতের দায়িত্বে থাকা এক আধিকারিক জানান, অনেকেই আসেন আঁধার কার্ড তৈরী করতে, তাদের ক্ষেত্রেও এই ধরণের সমস্যায় পড়তে হয় আমাদের। সেক্ষেত্রে আমরা আঙুলের ছবি (Finger Prints) বাদ দিয়ে বাকি অংশ গুলো পুরন করি। তবে শালবনীর কোকিল ভূঁইয়ার বিষয়ে শালবনী ব্লক সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিককে ফোন করা হলে, তিনি ফোন ধরেননি।
advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ব্রাত্য বসুর সিনেমায় বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা! কবিগুরুর মাটিতে বসে কী বললেন?
আরও দেখুন
বাংলা খবর/ খবর/Local News/
Paschim Medinipur: কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত, তাই মেলেনি আঁধার কার্ড!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল