দিন কয়েক আগেই দুজন নিষিদ্ধ মাদক পাচারকারীকে গ্রেফতার করেছে কোকওভেন থানার পুলিশ। একটি নতুন বোলেরো গাড়িতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল মাদকগুলি। এছাড়াও অভিযানে নেমে অন্যান্য জায়গা থেকেও বেশ কয়েকজন মাদক পাচারকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে অন্য একটি মাদক পাচার চক্রের সঙ্গে যুক্ত 2 পাচারকারীকে। যদিও মাদকচক্রের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। তা সত্ত্বেও অসাধু মাদক ব্যবসায়ীরা, নতুন নতুন পন্থা নিচ্ছে মাদক পাচারের জন্য। মাদকচক্রের জাল বিছিয়ে দিতে চাইছে শহরজুড়ে। তবে প্রশাসন এই বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রেখেছে। কিন্তু মাদক পাচারের ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ায়, চিন্তা বাড়ছে অভিভাবক মহলের।একদিকে যেমন চোরের উপদ্রব চিন্তা বাড়াচ্ছে প্রশাসনের, ঠিক তেমনভাবেই মাদক পাচারকারীদের দৌরাত্ম্য পুলিশকে চিন্তায় ফেলেছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত, করোনা ভাইরাসের জেরে, লকডাউনে রোজকার হারিয়েছেন অনেকে। কর্মসংস্থানের সুযোগ কমেছে। ফলে কোন উপায় না পেয়ে, অসাধু পন্থা অবলম্বন করছেন অনেকে। বেশ কয়েকটি চক্র বিভিন্ন চুরির ঘটনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। কোন ভাবে বাড়ি ফাঁকা থাকার খবর পেলেই, রাতারাতি ফাঁকা করে দেওয়া হচ্ছে। ফলে নিশ্চিন্তে বাড়ি ছেড়ে যেতে ভয় পাচ্ছেন জেলার মানুষ। অপেক্ষাকৃত ফাঁকা জায়গায় যে সমস্ত বাড়িগুলি রয়েছে, সেই সমস্ত জায়গাগুলিতে চুরির ঘটনা বাড়ছে।
advertisement
অন্যদিকে করানোর জন্যই, মাদকচক্রের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন কেউ কেউ। অসাধু করবারে জড়িয়ে অর্থ উপার্জনের চেষ্টা করছেন তারা। যার মুনাফা লুটছে অসাধু ব্যবসায়ীদের চক্র।তাদের মতে, চুরি এবং মাদক পাচারের ঘটনা ঠেকাতে হলে, পুলিশকে আরও সজাগ দৃষ্টি দিতে হবে।