রাজ্যে ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পের এই সাফল্যের কারণ হিসেবে অর্থ দপ্তর এবং ডাকঘর এজেন্টদের সংগঠন, মানুষের সচেতনতা এবং আর্থিক নিরাপত্তা সম্পর্কে সরকার ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান লাগাতার প্রচার কর্মসূচির ভূমিকার কথা উল্লেখ করেছেন বিশেষজ্ঞরা । সারদা, রোজ ভ্যালির মত বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থায় টাকা লগ্নি করে সর্বস্বান্ত হওয়া মানুষ আর নতুন করে ঝুঁকি নিতে চাইছেন না বলে তাঁদের অভিমত । সে কারণেই ডাকঘরে সঞ্চয় প্রবণতা বাড়ছে ।
advertisement
অন্যদিকে স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্পে রাজ্যের এই সাফল্যে নিজেদের অবদানের কথা তুলে ধরে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তাঁদের প্রতি উদাসীনতার অভিযোগ তুলেছেন ডাকঘরের এজেন্টরা । ওয়েস্টবেঙ্গল স্মল সেভিং অ্যাসোসিয়েশনের রাজ্য সম্পাদক নির্মল দাস বলেন, ‘‘বহু বার দাবি করা সত্ত্বেও রাজ্য সরকার ডাকঘর এজেন্টদের অসংগঠিত শ্রমিকের মর্যাদা দেয়নি । এমনকি তাঁদের কোনও সরকারি পরিচয়পত্রও দেওয়া হচ্ছে না ৷ তার ফলে হেনস্থার শিকার হতে হচ্ছে।’’ পাশাপাশি নানা সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকেও তাঁরা বঞ্চিত হচ্ছেন বলে অভিযোগ ৷