প্রসঙ্গত, এর আগে সোনারপুর থানা ভেঙে নরেন্দ্রপুর ও জয়নগর থানা ভেঙে বকুলতলা এই দুটি নতুন থানা নির্মাণ করা হয়েছে। বারুইপুরে আরও একটি থানা নির্মাণের প্রস্তাব বারুইপুর পূর্বের প্রাক্তন বিধায়ক নির্মল চন্দ্র মণ্ডল মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠকে তুলেছিলেন। কিন্তু জমি জটিলতায় সেই কাজ হয়নি। এই পরিস্থিতিতে নতুন থানার জন্য এদিন বারুইপুরের উত্তরভাগে, বারুইপুর পূর্বের বিধায়ক বিভাস সরদার, অতিরিক্ত পুলিস সুপার ইন্দ্রজিত বসু, আই সি দেবকুমার রায় একটি জমি পরিদর্শনে যান। উত্তরভাগ পাম্পিং স্টেশনের অধীনে ওই জমি দেখে অতিরিক্ত পুলিস সুপার বলেন, আমরা জমি দেখেছি। পছন্দও হয়েছে। এবার পুলিসের উচ্চ পদস্থ কর্তাদের জানাবো।
advertisement
বারুইপুর পূর্বের বিধায়ক বিভাস সরদার জানান, প্রশাসনিক সুবিধার জন্য থানা নির্মাণ প্রয়োজন। সেচ দপ্তরের জমি দেখা হয়েছে। পরবর্তী কালে আরও আলোচনা করা হবে। পাশাপাশি বারুইপুর পূর্ব ও পশ্চিমে দু’টি আলাদা ব্লক করার কথাও চলছে। সরকারের কাজের সুবিধার কথা ভেবে এগুলো করার চেষ্টা চলছে। ফলে, থানা ভাগ হলে যেমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো সুনিশ্চিত করা যাবে, পাশাপাশি উপকৃত হবেন সাধারন মানুষও। মত ওয়াকিবহল মহলের।
