আখরোট:
বিভিন্ন ধরনের বাদাম রয়েছে যা ডায়েটে যোগ করা যায়। এগুলোর মধ্যে আখরোট সবচেয়ে পুষ্টিকর এবং সব থেকে স্বাস্থ্যকর। ফাইবার, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অন্যান্য বেশ কয়েকটি ভিটামিন সমৃদ্ধ আখরোট প্রদাহ এবং স্থূলতার ঝুঁকি কমাতে পারে। এতে থাকা স্বাস্থ্যকর চর্বি হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ভালো এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
advertisement
আরও পড়ুন: ওজন কমাতে হলে ঠিক কোন সময়ে কী খাবার খেতে হয়? রইল কার্যকরী টিপস...
বেরি:
ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি বা রাস্পবেরি- ওটমিলের বাটিতে পছন্দের যে কোনও বেরি যোগ করা যায়। বেরি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ যা বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। এছাড়াও, এগুলি ফাইবার দিয়ে পরিপূর্ণ যা পেট ভর্তি রাখে। বেরিতে থাকা ভিটামিন ওজন নিয়ন্ত্রণ করে।
আরও পড়ুন: ঠান্ডা না গরম জল? কোন স্নানে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কম জানুন
শিয়া বীজ:
ওজন কমানোর চেষ্টা করার সময় ডায়েটে প্রোটিন যোগ করতে হবে। প্রোটিন হল কোষের বিল্ডিং ব্লক এবং কম ক্যালোরি গ্রহণ করলেও তা পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে। ১০০ গ্রাম শিয়া বীজে ১৭ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এছাড়া, শিয়া বীজে ফাইবার থাকে যা কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অযথা খাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রতিরোধ করতে পারে।
স্বাস্থ্যকর সুইটনার:
ওটমিল একটি দুধ-ভিত্তিক খাবার, তাই স্বাদ বাড়াতে কিছু মিষ্টি যোগ করতে হবে। যদি মিষ্টি ছাড়া খাওয়ার অভ্যেস থাকে তাহলে কোনও অসুবিধা নেই। অন্যথায় মধু বা গুড়ের মতো স্বাস্থ্যকর মিষ্টি খাওয়া যায়। চিনি এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এতে ক্যালোরি বেশি থাকে। তবে স্বাস্থ্যকর মিষ্টি খেলেও সেটা বেশি খাওয়া চলবে না।