আরও পড়ুন: সন্তান অটিজমে আক্রান্ত নয় তো? কী করে বোঝা যাবে?
কীভাবে তৈরি করতে হবে
একটি পাত্রে ২০০ গ্রাম মুরগির কিমা, ১ চা চামচ চিলি ফ্লেক্স, ১ চা চামচ ওরিগানো, ১ চা চামচ জিরে গুঁড়ো, ৪ টেবিল চামচ ব্রেডক্রাম্বস, স্বাদমতো নুন, ২টি ডিমের কুসুম, ১ চা চামচ কালো মরিচ যোগ করে ভালোভাবে মেশাতে হবে। এটিকে একটি পার্চমেন্ট পেপারে পিৎজার আকারে প্যাট করে ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ১০ মিনিট বেক করতে হবে। একবার হয়ে গেলে এর মধ্যে পিৎজা সস, পেঁয়াজের রিং, মাশরুম, জেলাপেনো, সবুজ জলপাই, মোজারেলা চিজ এবং তাজা বেসিল পাতা যোগ করতে হবে। আরও ১০ মিনিট বেক করে গরম গরম পরিবেশন করা যায়!
advertisement
আরও পড়ুন: শুধুই মুখশুদ্ধি নয়, ওজন কমাবে মৌরি! জানুন কী ভাবে খাবেন
লো কার্ব চিকেন পিৎজার উপকারিতা
পুষ্টিবিদদের মতে, ১০০ গ্রাম সেদ্ধ না করা মুরগির পুষ্টিমান হল ১২৪ কিলোক্যালোরি, ২০ গ্রাম প্রোটিন এবং ৩ গ্রাম ফ্যাট। এছাড়াও, মুরগি প্রোটিনের সেরা উৎসগুলির মধ্যে একটি যা শারীরিক গঠন ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এটি শরীরে ট্রিপটোফান নামক অ্যামিনো অ্যাসিড তৈরি করে যে কারণে চিকেন খেলে স্বস্তির অনুভূতি হয়। এটি মস্তিষ্কে সেরোটোনিনের মাত্রা বাড়ায়, মেজাজকে আরও উন্নত করে। মুরগি সেলেনিয়ামের একটি চমৎকার উৎস, একটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা প্রদাহজনিত রোগ, কার্ডিওভাসকুলার এবং স্নায়বিক সমস্যা সহ ডিজেনারেটিভ রোগের ঝুঁকি কমায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, মুরগির মাংসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি৩ রয়েছে যা কার্বোহাইড্রেটকে শক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং এইভাবে কোলেস্টেরলের মাত্রা এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এটি ভিটামিন বি ৬ সমৃদ্ধ বিপাককে উন্নত করে এবং ইমিউন সিস্টেমকে উদ্দীপিত করে। বিশেষজ্ঞরা বার বার প্যাকেটজাত মুরগির মাংস এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন কারণ এতে প্রিজারভেটিভ রয়েছে। মুরগি কেনার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত কারণ এতে সালমোনেলা থাকতে পারে, এটি একটি ব্যাকটেরিয়া যা অসুস্থতার কারণ হতে পারে।