আত্মনিয়ন্ত্রণের শক্তি বৃদ্ধি পায়
নিরামিষ খাবার খেলে আত্মনিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। যাঁরা এই জাতীয় খাবার খান তাঁদের জীবনে পজিটিভ এনার্জির অভাব হয় না।
শারীরিক সক্রিয়তা বৃদ্ধি করে
আয়ুর্বেদে চিকিৎসা অন্যরকম ভাবে হয়। বহু যুগ আগে যেভাবে চিকিৎসা হত, তা অনুসরণ করা হয় এবং একজন রোগীর ইতিহাস দেখেই তবেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আয়ুর্বেদ বিশ্বাস করে ফল ও সবজি খেলে শারীরিক ভাবে অনেক বেশি মাত্রায় সক্রিয় থাকা যায়। যাঁরা আমিষ খান তাঁদের শরীরে অত্যাধিক চর্বি জমে যায় ফলে তাঁরা ক্লান্ত বোধ করেন।
advertisement
মনে শান্তি নিয়ে আসে ও মনোযোগ তৈরি করে
নিরামিষ খাবারের অন্য আরেকটি নাম হল সাত্ত্বিক খাবার। সাত্ত্বিক শব্দটি সংস্কৃত শব্দ থেকে এসেছে। এর অর্থ হল ঠিক কাজ করা বা সৎ থাকা। আয়ুর্বেদ বিশ্বাস করে যে যাঁরা এই সাত্ত্বিক খাবার খান তাঁরা মানসিক শান্তির অধিকারী হন এবং যে কোনও কাজে সহজে মনোযোগ দিতে পারেন। এঁরা সহজে অস্থির হন না। এঁদের মানসিক স্থিরতা অনেক বেশি।
অনেক সময় দেখা যায় যাঁরা চট করে রেগে যান বা সহজে ধৈর্যচ্যুত হন তাঁদের নিরামিষ খাবার খেতে বলা হয়। দেখা গিয়েছে যে নিরামিষ খাবারে রাগ অনেকটাই নিয়ন্ত্রিত হয়েছে।
নিরামিষ খাবারে ত্বক ও চুল ভাল থাকে। বলিউডের অনেক তারকাই আমিষ থেকে নিরামিষ খাবার বেছে নিয়েছেন সেই কারণে।