এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘আদিবাসী ভাই বোনেদের কাছে একটি বড় উৎসব এটি। এই উৎসবে তাদের পাশে থাকতে পেরে আমাদের খুবই ভাল লাগছে। ছোট থেকে বড় সকলেই উৎসবের আনন্দে মেতে উঠেছে। আমরাও যে তার অংশ হতে পেরেছি এটা খুবই ভাল লাগার। এ বিষয়ে এই পুজোর পূজারী সীতারাম মুর্মু বলেন, পূর্বপুরুষদের সময়কাল থেকে এই পুজো হয়ে আসছে। প্রকৃতির পুজো করেন তাঁরা। রাঙা গ্রামে সকলে একত্রিত হয়ে এই পুজোর আয়োজন করেছে।
advertisement
আরও পড়ুন : কটূক্তি চিরসঙ্গী, সম্পর্ক ভেঙেছেন স্বামী, নাচের ছন্দেই প্রতিকূলতা পাড়ি কোয়েলের
এ বিষয়ে রাঙা গ্রামের বাসিন্দা বিপনকুমার মুর্মু বলেন, শালগাছের নতুন ফুল দিয়ে এই পুজো হয়। প্রাচীন কাল থেকে এই পুজো হয়ে আসছে। তাদের কাছেই পুজোর বিরাট মাহাত্ম্য রয়েছে। প্রকৃতির আরাধনার মধ্য দিয়ে তাঁরা এই পুজো সম্পন্ন করেন। বাঁধনা সহরায়ের মত সাহরুল উৎসব অন্যতম একটি উৎসব। আদিবাসীরা প্রকৃতির পূজারী। তাই তাঁদের পুজোর অন্যতম অংশ প্রকৃতির আরাধনা। সাহরুল তার মধ্যে অন্যতম।