১. পেঁয়াজের গোড়ার অংশটা (যেখানে মূল থাকে) কেটে ফেলে দিন। সেই সঙ্গে পেঁয়াজের উপরের লেয়ারটা ফেলে দিন। কেননা বেশির ভাগ এনজাইম থাকে এই গোড়ায় ও ওপরের লেয়ারে।
২. পেঁয়াজের শুকনো খোশা ছাড়িয়ে টুকরো করে জলে ভিজিয়ে রাখুন। বেশ খানিকটা সময় পর জল বদলে ভাল করে ধুয়ে নিয়ে তারপর কাটুন, চোখ জ্বলবে না। ঠাণ্ডা জল দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে পারলে আরও ভাল হবে। জলে নিঃসৃত এনজাইম ধুয়ে যাবে, ফলে চোখ জ্বলবে না।
advertisement
৩. পেঁয়াজের শুকনো খোশা ছাড়িয়ে নিয়ে আধ ঘণ্টার মতো ফ্রিজে রেখে দিন। তারপর ভাল করে ধুয়ে নিয়ে টুকরো করুন বা কুচি করুন।
৪. চপিং বোর্ডে ভিনেগার লেগিয়েয়ে নিয়ে তারপর পেঁয়াজ কাটুন। ভিনেগারের অ্যাসিড এনজাইমকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়।
৫. পেঁয়াজ কাটার সময়ে কাছে একটি মোমবাতি জ্বালিয়ে রাখতে পারেন। আগুনের শিখা পেঁয়াজ থেকে নির্গত এনজাইমকে আকর্ষণ করবে ৷
৬. ধারালো ছুরি বা বটি ব্যবহার করুন পেঁয়াজ কাটার সময়ে। কেননা এতে কোষগুলো কম ক্ষতিগ্রস্ত হবে, ফলে এনজাইম কম বার হবে আর চোখও কম জ্বলবে।
৭. পেঁয়াজ কাটার সময় জোরে ফ্যান চালিয়ে নিন। এতে পেঁয়াজ থেকে বার হওয়া এনজাইমের ঝাঁঝ আপনার চোখ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবে না।
৮. পেঁয়াজ নুন জলে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। তারপর কাটুন।