হলুদ প্রায় প্রত্যেক রান্নাঘরে সহজেই পাওয়া যায়। হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি হলুদে পাওয়া কার্কিউমিন প্রদাহ কমাতে কাজ করে। ইউরিক অ্যাসিড কমাতে হলুদের দুধ পান করা উপকারী। দুধে হলুদের ছাড়াও এক চিমটি গোল মরিচও মেশাতে পারেন।
ইউরিক এসিড বেড়ে গেলে নিয়মিত জল পান করতে হবে। অতিরিক্ত জল পান করলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ এবং ইউরিক অ্যাসিড ফিল্টার হয়ে যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: কম বয়সেও কোলেস্টেরল বাড়তে পারে! এই লক্ষণগুলি দেখলে আজ থেকেই সাবধান হন
মিষ্টি এবং যুক্ত চিনি সমৃদ্ধ জিনিস খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। এগুলিতে ফ্রুক্টোজ থাকে যা ইউরিক অ্যাসিডের পাশাপাশি ডায়াবেটিস সৃষ্টি করে।
গ্রিন টি পান ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সাহায্য করে। সকালে এবং সন্ধ্যায় একবার গ্রিন টি পান করা যেতে পারে।
আরও পড়ুন: হুড়মুড়িয়ে কমবে ওজন! মেদ ঝরাতে হার মানবে যেকোনও টোটকা, এই ৩ পানীয়তেই ম্যাজিক
খাদ্যতালিকায় সবুজ শাকসবজি এবং মটরশুটি । মসুর ডাল, বিনস, সূর্যমুখীর বীজ খাওয়াও উপকারী।
উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার ইউরিক অ্যাসিড কমাতে কার্যকর। এমন অবস্থায় ওটস, আপেল, পেয়ারা ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।
খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ জিনিস যেমন কমলা, লেবু এবং বেরি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।