রাগি: রাগিকে ক্যালসিয়ামের ভাল উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। রাগি দিয়ে তৈরি খাবার খেলে হাড় মজবুত হয়। এটি শিশুদের জন্য খুবই উপকারী। এটি খেলে হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় থাকে। রাগিতে ভিটামিন ডিও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। যে কারণে তাদের উভয় হাড়ের ঘনত্ব প্রচার করে।
আরও পড়ুন: গ্যাসের বার্নার চকচকে হবে নিমেষে! জেনে নিন এক্সপার্ট টিপস
advertisement
পালং শাক: হাড়ের জন্য প্রধান উপাদান ক্যালসিয়াম। পালং শাকে এর পরিমাণ বেশি। হাড় মজবুত করতে পালং শাক খাওয়া যেতে পারে। পালং শাক খেলে হাড় প্রতিদিনের ক্যালসিয়ামের প্রায় ২৫ শতাংশ ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন এ রয়েছে।
পনির: পনির একটি উচ্চ ক্যালসিয়াম দুগ্ধজাত পণ্য। এটি খাওয়া অস্টিওপোরোসিসের মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। হাড় দুর্বল হয়ে পড়লে দৈনন্দিন জীবনে এর গ্রহণ বাড়াতে হবে। এছাড়াও পনির প্রোটিন সমৃদ্ধ। এটি শিশুদের দ্বারাও খাওয়া যেতে পারে
টোফু: টফুকে ভিটামিনের পাশাপাশি ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি শরীরের অনেক পুষ্টির ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে। এটি খেলে শরীর প্রোটিন সহ আরও অনেক পুষ্টি উপাদান পায়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
আরও পড়ুন: গ্যাসের বার্নার চকচকে হবে নিমেষে! জেনে নিন এক্সপার্ট টিপস
দুগ্ধজাত দ্রব্য: হাড় মজবুত করতে চাইলে প্রতিদিনের রুটিনে দুধ, পনির, দই-এর মতো দুগ্ধজাত খাবার বাড়াতে হবে। দুগ্ধজাত দ্রব্য ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ। এর পাশাপাশি দুগ্ধজাত খাবারে প্রোটিনের পরিমাণও বেশি থাকে।
বাদাম: হাড়ের দুর্বলতা দূর করতে বাদাম খাওয়া যেতে পারে। কারণ বাদামকে শুকনো ফলের মধ্যে গণ্য করা হয় যা শরীরের একাধিক উপকার করে। চুল ও চোখের জন্যও বাদাম ভাল। ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি, বাদামে ভিটামিন ই এবং ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়, যা হাড়কে মজবুত করে।
সয়াবিন : স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ সয়াবিনের প্রয়োজনীয়তা খুব ভাল করেই বোঝেন। সয়াবিনে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। প্রতিদিন এটি খেলে হাড় মজবুত হয়।