চায়ের পুষ্টিগত মান: লোকাল 18-এর সাথে কথা বলার সময় ডায়েটিশিয়ান মমতা পাণ্ডে জানান, চায়ের কোনো পুষ্টিগত মান নেই। এতে প্রায় কিছুই মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস থাকে না।
আরও পড়ুন: হার্ট অ্যাটাকের ঠিক আগে দেখা যায় এই ৩ লক্ষণ! অবহেলা করলেই ‘ছবি’ হতে বেশি সময় লাগবে না…
প্রকৃত পুষ্টি আসে দুধ এবং চিনি থেকে, চায়ের মাধ্যমে নয়। তবে, যখন গ্রিন টি বা হারবাল টি-এর কথা আসে, তখন একটু পার্থক্য দেখা যায়। গ্রিন টি-তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন ক্যাটাচিন, ইমিউনিটি বাড়াতে, ওজন কমাতে এবং মেটাবলিজম ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
হারবাল টির জাদু এবং ক্ষতির সতর্কতা: হারবাল টিতে অনেক সময় তুলসি, কালো মরিচ ইত্যাদি ঔষধি উদ্ভিদ যোগ করা হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে, কিন্তু গ্রিন টি বা ব্ল্যাক টি যাই হোক, এই সব চায়ের একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য হল, সেগুলোর মধ্যে ক্যাফিন থাকে। এই ক্যাফিনই আসক্তি সৃষ্টি করে। এছাড়া আরেকটি উপাদান ট্যানিন, যা শরীরে আয়রনের শোষণকে বাধা দেয়।
আরও পড়ুন: মদ ভালোবাসেন? গরমে খাওয়া ভুলে যান, ছোঁবেনও না! অবহেলা করলে ভয়ঙ্কর ক্ষতি হবে শরীরের…
খাবারের পর চা পান করা: স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি আপনি কোনো প্রধান খাবার যেমন ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ বা ডিনার করেন, যাতে আয়রন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে, তবে খাবারের পর চা পান করা আপনার স্বাস্থ্যকে ক্ষতি করতে পারে। চা খাবারের পুষ্টি উপাদান শোষণে বাধা দেয়, যার ফলে শরীর প্রয়োজনীয় উপাদান পায় না।