TRENDING:

Miscarriage : মিসক্যারেজের লক্ষণ কোনগুলি? কোন উপসর্গে ভয় পাওয়ার তেমন কারণ নেই? জেনে নিন

Last Updated:

এই সময় মিসক্যারেজ বা গর্ভপাতের (miscarriage) আশঙ্কাও বেশি থাকে ৷ কিছু কিছু সময় মিসক্যাকেজের ছদ্ম লক্ষণও দেখা দেয়

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
অন্তঃসত্ত্বা (pregnancy) অবস্থা জীবনের স্পর্শকাতর একটি পর্ব ৷ বিশেষ করে এই সময়ের প্রথম তিন মাস অন্তঃসত্ত্বাদের মধ্যে একাধিক শারীরিক পরিবর্তন দেখা যায় ৷ ঘন ঘন মুড স্যুইংয়ের (mood swing) শিকার হন তাঁরা ৷ এই সময় মিসক্যারেজ বা গর্ভপাতের (miscarriage) আশঙ্কাও বেশি থাকে ৷ কিছু কিছু সময় মিসক্যারেজের ছদ্ম লক্ষণও দেখা দেয় ৷ যে গুলি দেখে হবু মায়ের হয়তো মনে হল কোন কিছু গণ্ডগোল হয়েছে, আদতে সে সব ভীতিজনক কিছু নয় ৷ চিকিৎসকের কাছে অভয়বাণীতে তাঁরা নিশ্চিত হন ৷ কিছু ক্ষেত্রে আগে গর্ভপাতের উদাহরণ থাকলে ভয় ও আশঙ্কা, দুই-ই বেড়ে যায় ৷
advertisement

তবে মিসক্যারেজ বা গর্ভপাতের কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ আছে, যেগুলি সত্যি উদ্বেগজনক ৷ অন্তঃসত্ত্বা পর্বের কোনও অবস্থাতেই সেগুলি উপেক্ষা করা ঠিক নয় ৷ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় অনেক সময় মূত্রত্যাগের সময় কিছু ব্লাড স্টেইনস বার হতে দেখা যায়৷ সেগুলি দেখে আসন্নপ্রসবারা ভয় পেয়ে যান ৷ কিন্তু চিকিৎসকদের মতে, মূত্রত্যাগের সময় অল্প পরিমাণে ব্লাড স্টেইনস দেখলে চিন্তার কিছু থাকে না সাধারণত ৷ কারণ এ সময় কার্ভিক্সের কাছে রক্তপ্রবাহ বেড়ে যায় ৷ ফলে একটু আধটু স্পটিং হতেই পারে ৷ তবে যদি অনেকটা পরিমাণ রক্তের দলা বেরিয়ে আসে টিস্যু সমেত, তবে তা সত্যি চিন্তার ৷ সেক্ষেত্রে কালবিলম্ব না করে ডাক্তারের কাছে যাওয়া প্রয়োজন ৷ যদি সামান্য রক্তের আভাসেও উদ্বেগ বাড়ে, তবেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে ৷

advertisement

আরও পড়ুন : সন্তানকে ব্রেস্টফিডিং করানোর সময় আপনি যন্ত্রণায় কাহিল? নতুন মায়েদের সমস্যার সহজ সমাধান

ক্র্যাম্পিং বা পেশিতে টান ধরাও প্রেগন্যান্সিতে খুব সাধারণ উপসর্গ ৷ এ সময় ইউটেরাস আকারে খুব বড় হয়ে যায় ৷ তার ফলে লিগামেন্ট এবং মাসল স্ট্রেচ করতে হয় ৷ তাই হাঁচিকাশির মতো সামান্য মুভমেন্টেও তলপেটে ব্যথা অনুভূত হয় ৷ কিন্তু এই ব্যথার সঙ্গে যদি অতিরিক্ত রক্তপাতও হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৷

advertisement

আরও পড়ুন : সহজেই হাড় ভেঙে যায় বা হাড়ে চিড় ধরে? ডায়েটে রাখুন এই খাবারগুলি

প্রেগন্যান্সির লক্ষণ কিন্তু অন্তঃসত্ত্বা থাকার সময় আসা যাওয়া করে ৷ অর্থাৎ গ্যাসে পেট ফেঁপে যাওয়া, ঘন ঘন খিদে পাওয়া, মুড পরিবর্তন, স্তনে ব্যথা-এই উপসর্গগুলো যে সব সময়েই থাকবে, তার কোনও মানে নেই ৷ মাঝে মাঝে এই উপসর্গগুলি অনুভব করতে না পারলেও চিন্তা করবেন না ৷ গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাস পর অনেক উপসর্গই সহজ হয়ে আসে ৷ প্রেগন্যান্সি ঠিক আছে কিনা, দেখার জন্য প্রায়ই চিকিৎসকরা এইচসিজি হরমোন মাত্রা পরীক্ষা করেন ৷ যত দিন এগোয়, তত শরীরে এই হরমোন মাত্রা বাড়ে ৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অন্তঃসত্ত্বা পর্বের প্রথম দিকে প্রতি দু’ তিন অন্তর এই হরমোন মাত্রা বৃদ্ধি পায় ৷ কিন্তু এই সময়ে এইচসিজি মাত্রা কমলেও তা সব সময় উদ্বেগের নয় ৷

advertisement

তবে জীবনের এই স্পর্শকাতর পর্বে যে কোনও সমস্যাতেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয় ৷

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Miscarriage : মিসক্যারেজের লক্ষণ কোনগুলি? কোন উপসর্গে ভয় পাওয়ার তেমন কারণ নেই? জেনে নিন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল