দীর্ঘ পোস্টে তিনি ফিরে গিয়েছেন শৈশবে৷ জানিয়েছেন কীভাবে তাঁর সব সময় একজন সফল ব্যবসায়ী হতেই ইচ্ছে করত৷ তাঁর কথায় ‘‘ক্লাস সিক্স বা সেভেনে আমি আমার জীবনের প্রথম ব্যবসা করেছিলাম৷ আমাদের উঠোনে একটা বড় বাতাবিলেবুর গাছ ছিল৷ ছোটবেলায় খুব খেতাম এই ফল৷ ভোর পাঁচটায় উঠে এই বাতাবিলেবু তুলতাম প্রাতরাশের জন্য৷ সেটাই ব্যবসা হয়ে দাঁড়াল৷ অনেক বাতাবি একসঙ্গে তুলে বিক্রি করতাম৷ প্রতি পিস বিক্রি হত ২৫ পয়সা থেকে ৪-৫ টাকায়৷ ভাবতে পারছেন তখন বন্ধুদের সামনে আমার উপার্জিত ১ টাকা দেখিয়ে কী গর্ববোধ হত আমার!’
advertisement
এর পর কৈশোরে নানা পেশায় কাজ করেছেন তিনি৷ হোটেলের ওয়েটার, মন্দিরের রান্নাঘরে সাফাইকর্মী, কেটারিং বয়-সহ নানা ভূমিকায় দেখা গিয়েছে তাঁকে৷ তার পর ধীরে ধীরে তিনি নিজেই আজ কেটারিং ব্যবসায় মহীরুহ হয়ে উঠেছেন৷ তাঁর অনুপ্রেরণামূলক পোস্ট ভাইরাল হয়ে পড়েছে৷
প্রসঙ্গত গত ১৪ বছর ধরে শ্যেফ দ্য পার্টি, স্যু শ্যেফ, শ্যেফ দ্য কুইজিন হিসেবে লন্ডনের নানা রেস্তরাঁয় চাকরি করেছেন তিনি৷ ব্রিটিশ টেলিভিশনের রিয়্যালিটি শো ‘মাস্টারশ্যেফ: দ্য প্রফেশনালস’-এ তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন৷ ভারতে ফিরে তাঁকে দেখা গিয়েছে কর্পোরেট শ্যেফের ভূমিকায়৷ এখন তিনি ‘রেস্তরাঁ শ্যেফ পিল্লাই’ নামের একটি রেস্তরাঁ চেইনের কর্ণধার৷