১) অতিরিক্ত আম খেলে আরও বড় যে সমস্য়া হয় সেটি হল হজমের সমস্য়া। রোজ বেশি পরিমাণে আম খেলে হজম শক্তির উপর তার প্রভাব পড়ে। তাই পরিমাণ বুঝে আম খান।
২) এখন বহু আমই কৃত্রিম ভাবে পাকানো হয়। ক্য়ালশিয়াম কার্বাইড ব্য়বহার করা হয় আম পাকাতে। সেই আম বেশি খেলে এই রাসায়নিকগুলি জন্য শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। এর থেকে শরীরে ক্লান্ত ইত্য়াদি সমস্য়া দেখা দিতে পারে।
advertisement
৩) আম ব্লাড সুগার লেভেল বাড়িয়ে দেয়। আম ফ্রুকটোজ উপাদানে ভরপুর। তাই যাঁরা ডায়াবিটিসের রোগী, তাঁদের পক্ষে আম বড় বিপদ হয়ে দেখা দিতে পারে।
৪) আমে ভিটামিন সি ও ক্য়ালরি দুইয়েরই পরিমাণ বেশি। মাঝারি সাইজের আমে থাকে ১৩৫ ক্য়ালরি। কিন্তু যাঁরা ওবেসিটির সমস্য়ায় ভুগছেন এবং ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন তাঁদের পক্ষে আম স্বাস্থ্যকর নয়। তাই পরিমাণ বুঝে আম খান।
আরও পড়ুন- শীত গিয়েছে বলে তুলে রাখবেন না, গ্রীষ্মেও ত্বকে লাগাতে হবে ময়েশ্চারাইজার, কেন জানুন!
৫) অনেকে আমের জুস করে খান। কিন্তু এতে আমের মধ্য়ে অবস্থিত ফাইবারগুলি নষ্ট হয়ে যায়। ফলে সেই ফাইবারের গুণগুলি শরীরে কাজে লাগে না। উল্টে পেটের সমস্য়া বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৬) আম খাওয়ার সময়ে যদি আমে লেগে থাকা আঁঠা কোনও ভাবে মুখে লেগে যায়, তার থেকে মুখে চুলকানি, জ্বলুনি হতে পারে। বেশ কয়েকদিন এর দাগও থেকে যায়। তাই আম খাওয়ার সময়ে এই আঁঠা যাতে না লাগে সেদিকে নজর দিতে হবে।
৭) আর্থরাইটিস বা বাতের ব্য়থায় যাঁরা ভোগেন তাঁরা আম এড়িয়ে চলুন। আম খেলে ব্য়থা বাড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।