তবে এই পটল আদতেই কিন্তু সেই পটল নয়। এটি হল বিশেষ এক প্রকারের বিস্কুট। শহরবাসীর কাছে ওই পটল বিস্কুট একেবারেই নতুন। বীরভূম জেলা থেকে আসা একদল ব্যবসায়ী ওই পটল বিস্কুট সহ হরেক রকমের টোস্ট বিস্কুটের পাশাপাশি কাজু বিস্কুট, বাটার টোস্ট ও লেড়ো বিস্কুটের পসরা নিয়ে বসেছেন।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
advertisement
কেজি দরে বেশ সস্তায় মিলছে ওই রকমারি বিস্কুট বলে দাবি ক্রেতাদের। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই সকালে বিকেলে চা’য়ের সঙ্গে বিস্কুটের একটি সম্পর্ক রয়েছে। এছাড়াও বাড়ি কচিকাঁচাও বিস্কুট খেতে ভালবাসে। তাই সস্তায় মেলায় হুগলির ওই বিস্কুট শহরবাসী কয়েক কেজি করে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন৷ দুর্গাপুরের বাজারে এই প্রথমবার পটল বিস্কুট আসায় এর ব্যপক চাহিদা রয়েছে বলে দাবি করেছেন ওই বিস্কুট বিক্রেতারা।
তাই স্বাভাবিকভাবেই আকর্ষিত হচ্ছেন শহরবাসী। পাশাপাশি ক্রেতাদের দাবি, দুর্গাপুরের বাজারের টোস্ট বিস্কুট ও যে লেড়ো বিস্কুট মেলে তার থেকে অনেক বেশি সুস্বাদু ও দামেও কম হুগলির ওই সমস্ত বিস্কুট। পাশাপাশি পটল বিস্কুট স্বাদে সেরা। হুগলির পটল বিস্কুট সহ সমস্ত বিস্কুটের স্বাদ অসাধারণ ও অতুলনীয় হওয়ায় বীরভূম জেলার ওই বিস্কুট ব্যবসায়ীরা মারুতি ভ্যানে করে কয়েক কুইন্ট্যাল বিস্কুট নিয়ে শিল্পাঞ্চলে হাজির হয়েছেন।
বস্তা বস্তা বিস্কুট শহরের বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার পাশে ঢেলে বিক্রি করছেন।শহরবাসীর ব্যাপক চাহিদা হওয়ায় প্রতিদিন এক থেকে দুই কুইন্ট্যাল বিস্কুট বিক্রি হচ্ছে বলে জানান বিস্কুট বিক্রেতারা।শিল্পশহরে হামেশাই এমন নানান অভিনব আইটেম নিয়ে হাজির হয় ভিন জেলা সহ ভিন রাজ্যের ব্যবসায়ীরা। যা শহরবাসীর কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।
দীপিকা সরকার





