ধূমপান
অতিরিক্ত এবং নিয়মিত ধূমপান খুব দ্রুত বলিরেখা ফেলে দেয়। যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় কপালে এবং মুখের চারপাশে।
মদ্যপান
ধূমপানের মতোই একই রকমের প্রভাব ফেলে মদ্যপানও। যদিও সামান্য মদ্যপান শরীরের পক্ষে ভালো। কিন্তু প্রতিদিন বেশি মাত্রায় অ্যালকোহল সময়ের আগেই বার্ধক্য নিয়ে আসে। এছাড়াও অতিরিক্ত মদ্যপানের ফলে শরীরে বাড়তি মেদ জমে যায় এবং ঘুমের সমস্যাও দেখা দেয়।
advertisement
বেশি মাত্রায় চিনি
যদি খাবারে বাড়তি চিনি খাওয়া হয় সেটা ত্বকের কোলাজেন আর ইলাসটিন নষ্ট করে দেয়। কোলাজেন নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে ত্বকে নতুন কোষ উৎপন্ন হয় না।
প্রসেসড খাবারে আসক্তি
ত্বক এবং শরীরের জন্য ভালো হল অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। যা পাওয়া যায় কাঁচা শাক সবজি এবং ফলে। যদি শাকসবজি আর ফলের পরিবর্তে প্রসেসড খাবারে আসক্তি থাকে তাহলেও বার্ধক্য এসে যায়।
মানসিক চাপ ও অবসাদ
বিশেষজ্ঞরা বলেন যে মানসিক চাপ ও অবসাদ যে কোনও ব্যক্তির উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে এবং অকাল বার্ধক্য নিয়ে আসে। যদি বারবার মুড সুইং হয় তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
বেশি মাত্রায় ক্যাফিন
মাঝে মধ্যে এক কাপ কফি খাওয়া ভালো কিন্তু বেশি মাত্রায় ক্যাফিন শরীরে ডিএইচইএ কমিয়ে দেয়। এটি একটি স্টেরয়েড হরমোন যা অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হয়। এই হরমোন তারুণ্য ধরে রাখে। বেশি ক্যাফিন ডিএইচএ কমিয়ে দেয়।
মোবাইলে আসক্তি
অতিরিক্ত মোবাইল ফোনের ব্যবহারও বার্ধক্য নিয়ে আসে। অনেক সময় এক মনে ফোন করার সময় শারীরিক পোজিশনের কথা মনে থাকে না যা হাড়ের উপর প্রভাব ফেলে।
এক্সারসাইজ না করা
শরীর সক্রিয় থাকলে বার্ধক্য দেরিতে আসে। তাই একদমই কোনও শারীরিক কসরত না করলে অকাল বার্ধক্য চলে আসে।
দাঁতের যত্ন
অনেকেই জানেন না যে বার্ধক্যের প্রথম ছাপ পড়ে দাঁতের উপর। তাই সময় থাকতে দাঁতের যত্নও নিতে হবে।