• অহংকারী মানুষের সঙ্গ ত্যাগ করুন। আপনার কোনও বন্ধু বা অফিসের সহকর্মী কি কথায় কথায় আপনাকে ছোট করার চেষ্টা করে? দেখায়, নিজেই মহান, একাই কাজের? আপনার যে কোনও কাজকেই অবহেলা করে? তাহলে সাবধান!
• কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা ভুল হলেই কড়া শাস্তির বিধান দেন। ভুল শোধরানোর বিন্দুমাত্র চেষ্টা করে না। দেখবেন, চাহিদা পূরণ না হলেই এদের মানসিকতার আমূল পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে। বদলে গিয়েছে কথা বলার ধরনও। এই ধরনের মানুষের থেকে যতোটা সম্ভব দূরত্ব বজায় রাখাটাই শ্রেয় ৷
advertisement
আরও পড়ুন: সাদা ডিম নাকি লালচে ডিম খাওয়া ভাল?
• আপনি আরও অনেকটা উন্নতি করতে চান ৷ তবে লক্ষ্যহীন এবং ছন্নছাড়া সহকর্মীদের এড়িয়ে চলুন ৷
• আপনার পাশের মানুষটি কি খুব গসিপ করে? ভুলেও এঁদের ফাঁদে পা দেবেন না । এই ধরনের মানুষজন চূড়ান্ত নেতিবাচক। যার প্রভাব পড়তে বাধ্য আপনার জীবনেও ।
• সমালোচক এবং বিচারক মানসিকতার মানুষদের সঙ্গ এড়িয়ে চলুন। এমন কিছু মানুষ আছে যারা সবসময় একপেশে বিচারবুদ্ধি নিয়ে চলে। নিজের মানসিকতাকেই জাহির করার চেষ্টা করে। সমালোচনা ভাল তখনই, যখন সেটা যুক্তিগ্রাহ্য। কিন্তু এরা সব কাজেই অনাবশ্যক খুঁত ধরে বেড়ায়—সেটা ভাল হোক বা মন্দ। এই ধরনের মানুষের সঙ্গ জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
• অলস প্রকৃতির মানুষদের কাছে ঘেঁষতে দেবেন না। এই ধরনের মানুষ কখনওই কোনও কাজে উৎসাহ দেখান না। যার প্রভাব চারপাশের মানুষজনের উপরেও পড়ে। এই সঙ্গে পড়লে কিছুদিন পর দেখবেন আপনিও কোনও কাজে উৎসাহ পাচ্ছেন না। জীবনে অবসাদ নেমে আসছে।
• ঈর্ষাকাতর সহকর্মী বা বন্ধুর সঙ্গ নৈব নৈব চ। এই মানসিকতার লোকজন সামনে খুব ভাল মানুষটির মতো থাকেন। যেন আপনার একান্ত শুভাকাঙ্খী। কিন্তু আড়ালে আপনারই ক্ষতি করার চেষ্টা করতে থাকেন। হিংসার মনোভাব পতনের কারণ। এঁদের উপেক্ষা করুন।
• এমন কিছু মানুষ আছেন যাঁরা সব সময় মিথ্যার আশ্রয় নেন? এই ধরনের মানুষকে উপেক্ষা করুন। আপনার মনকে যে কোনও কারণে বিষিয়ে দিতে এদের জুড়ি মেলা ভার।