প্রত্যন্ত ওই মানুষদের তিনি নানা কাজের প্রশিক্ষণ দেন। ব্যাগ তৈরি-সহ নানা কাজ হাতেকলমে শেখান। ধীরে ধীরে আরও বেশি ভিক্ষাজীবীরা তাঁর সংস্থায় যোগ দেন। সমাজের বিশিষ্টরা বাহবা জানান তাঁকে। চন্দ্র বলেন ‘‘আমরা ভাবিইনি এটা করতে পারব। কিন্তু আমরা বিনিয়োগই চেয়েছিলাম, কোনও দান নয়। বিনিয়োগ আমরা পেয়েছি। নির্দিষ্ট সময় যখন এসেছে, আমরা ফেরত দিয়েছি।’’
advertisement
আরও পড়ুন : দুই স্ত্রীর সমান অধিকার, সপ্তাহের দিন ভাগ করে দু’জনকেই সঙ্গ দেন স্বামী!
শূন্য থেকে শুরু করা এই সংস্থা আজ ১৪ টি পরিবার পরিণত হয়েছে উদ্যোগীতে। ১২ টি পরিবার ব্যাগ তৈরি করছে। বাকি দুটি পরিবার মন্দিরের কাছে পুজোর সামগ্রী বিক্রি করে। পাশাপাশি শুরু হয়েছে স্কুল অব লাইফ। বারাণসী শহরের বিভিন্ন ঘাটে যে সব শিশুরা ভিক্ষা করে, তাদের আলোর ঠিকানা দেখানোর উদ্দেশেই এই স্কুলের জন্ম।
ইনোভেটিভ স্টার্ট আপ-এর ক্ষেত্রে প্রশংসিত হয়েছে চন্দ্র মিশ্রর উদ্যোগ। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, ইচ্ছে থাকলেই ভিক্ষাজীবীদের জীবনও পাল্টে দেওয়া যায়।