শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং যাবার পথে ঠিক রোহিণী চা বাগানের কাছেই রাস্তার ধারে প্রকৃতির মাঝে গড়ে উঠেছে এই রেস্টুরেন্ট। চারিদিকে সারি সারি পাহাড় আর তার মাঝ দিয়ে নিজ গতিতে ছুটে চলেছে পাহাড়ি ঝর্ণা আর সেই ঝর্ণার জলের ধারেই রয়েছে ছোট্ট ছোট্ট বসার জায়গা। প্রতিদিন প্রচুর পর্যটক কিছুটা সময় কাটাতে এখানে এসে থাকে।
advertisement
এ প্রসঙ্গে এখানে কর্মরত সৃষ্টিকা শর্মা জানান, প্রতিনিয়ত প্রচুর পর্যটক এখানে এসে থাকে এবং তারা এই পাহাড়ি ঝর্ণার জলের ধারে বসে খাবার খেতে পছন্দ করে। পাহাড়ে আসলে মোমো খেতে কেনা ভালবাসে তাই এখানে বিভিন্ন ধরনের মোমো পাওয়া যায়। পাশাপাশি নেপালি খাবার সেকুয়া সকলেরই খুব পছন্দের।
আরও পড়ুনঃ ব্যালকনিতে দাঁড়ালে একফ্রেমে দার্জিলিং-সিকিম, গরম চা হাতে কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন! পুজোয় ঘুরে আসুন
ছুটির দিনে শহরের এই কোলাহল ছেড়ে নিরিবিলিতে পাহাড়ি ঝর্ণার ধারে বসে পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটাতে হলে এই জায়গাটি হতে চলেছে আপনার সেরা ঠিকানা। এখানে এলে আপনি পাহাড়ি ঝর্ণার ধারে বসে বিভিন্ন লোকাল সুস্বাদু খাবারের মজা নিতে পারবেন পাশাপাশি থাকবে দু-চোখ ভরে প্রকৃতিকে উপভোগ করার সুযোগ। এখানে ঘুরতে আসেন এক পর্যটক বলেন আমি প্রথমবার এখানে এসেছি এখানে এসে পাহাড় এবং ঝর্ণা দুটোকে একসঙ্গেএত কাছ থেকে পাবো তা ভাবিনি। জায়গাটি সত্যি অসাধারণ। পাহাড় মানেই আবেগ পাহাড় মানেই ভালবাসা, আর আপনি যদি পাহাড়প্রেমী হয়ে থাকেন এবং পাহাড়ে ঘেরা কোনও ডেস্টিনেশনে আপনার পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবের সাথে কিছুটা সময় কাটাতে চান তাহলে অবশ্যই ঘুরে আসুন প্রকৃতির মাঝে পাহাড় এবং ঝর্ণার মেলবন্ধনে গড়ে ওঠা এই জায়গা থেকে।
সুজয় ঘোষ