খরমুজদানার প্রোটিন উপাদান পেশির সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে। সুষম আহারের গুণ ধরে রাখে। ওজন কমানো, চুলের যত্ন ও সার্বিক সুস্বাস্থ্য ধরে রাখে ফুটির বীজ।
প্রচুর ফাইবার থাকে খরমুজের বীজে। ফলে পরিপাক ক্রিয়ার সুস্থতা বজায় থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, অম্বল-সহ পেটের রোগ দূর হয়। যাঁরা পেটের রোগে ভুগছেন, তাঁরা ডায়েটে রাখুন ফুটিদানা।
advertisement
ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস প্রচুর পরিমাণে আছে ফুটির বীজে। শরীরের ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় থাকে। নিয়মিত খেলে হাড়ের শক্তি বাড়ে। পেশির সুস্থতা অটুট থাকে।
উদ্ভিজ্জ প্রোটিনে ভরপুর ফুটির বীজ ডায়েটে রাখুন নিরামিষাশীরা। তাহলে প্রোটিনের ঘাটতি পূর্ণ হবে।
সল্যুবল প্রোটিন প্রচুর পরিমাণে আছে ফুটির বীজে। পেশির গঠন, শরীরের সুঠাম কাঠামো ধরে রাখে এই প্রোটিন। মেটাবলিক রেট বাড়িয়ে ক্যালরি বার্নিংয়ে সাহায্য করে ফুটিবীজ। ওজন কমাতে চাইল খেতেই হবে এই দানা।
লিনোলেনিক অ্যাসিড প্রচুর পরিমাণে আছে ফুটির দানায়। ত্বকের তারুণ্য, চুলের ঔজ্বল্য ধরে রাখে এই উপাদান। ভিতর থেকে শরীরের সুস্থতা এবং বাইরে থেকে রূপের ঔজ্বল্য ধরে রাখে ফুটির বীজ।
আরও পড়ুন : গুড় খেয়ে রোগা হওয়া যায়? শীতে কোন কোন ক্ষেত্রে গুড় খাওয়া খুব ক্ষতিকর? জানুন
ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড প্রচুর পরিমাণে আছে এই বীজে। তাই হৃদযন্ত্রের সুস্থতা ধরে রাখে এই দানা। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও ফাইবারের জেরে খারাপ কোলেস্টেরল কমায়। হৃদযন্ত্রের সুস্থতার দিকে খেয়াল রাখে।
শীতে শরীর অনেক সময়েই জলশূন্য হয়ে যায়। ডায়েটে রাখুন ফুটির বীজ। ডিহাইড্রেশনের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।
বিটা ক্যারোটিন, জিয়াজ্যান্থিন, ল্যাটেইন প্রচুর পরিমাণে আছে খরমুজের বীজে। দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ রেখে চোখের স্বাস্থ্যের দিকটি খেয়াল রাখে এই উপাদানগুলি।