১. কাবুকি
এ ধরনের ব্রাশ মেক-আপের বেস তৈরি করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ঘন ব্রিসল আর একটু বড় আকারের ব্রাশ ব্যবহার করলে একবারে মুখের অনেকটা অংশে ফাউন্ডেশন লাগিয়ে ফেলা যায়।
২. কনট্যুর
এটিতেও প্রায় কাবুকির মতোই ঘন ব্রিসল থাকে। তবে এর বিশেষত কৌণিক আকারে। কনট্যুর করার জন্যই এই কৌণিক আকৃতি। এতে খুব সহজে এবং যথাযথ ভাবে মুখের বিভিন্ন অংশে ক্রিম বা পাউডার কনট্যুরিং করে ফেলা যায়।
advertisement
আরও পড়ুন - পাকিস্তানের অধিনায়ক খারাপ! জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে হারের পর আরও যা বললেন শোয়েব আখতার
৩. কনসিলার ব্রাশ
কনসিলার বিষয়টাই খুব সূক্ষ্ম। সে জন্য কনসিলার ব্রাশও একটু ছোট হয়ে থাকে। আর এর বিশেষত্ব খানিকটা ডিম্বাকার ব্রিসল। এই বিশেষ আকৃতির কারণে চোখের কোণ বা ঠোঁটের কষের মতো সূক্ষ্ণ এলাকায় কনসিলার খুব ভাল ভাবে মিশে যেতে পারে।
৪. পাউডার ব্রাশ
পাউডার ব্রাশই বোধহয় একমাত্র মেক-আর ব্রাশ যা একা একা ঘুরে বেড়ায়, মানে একটি ইউনিট কিনতে পাওয়া যায়। খুব বড় তুলতুলে এই ব্রাশের সাহায্যে সারা মুখে বুলিয়ে নেওয়া যায় পাউডার। প্রথমে লুজ পাউডার বা কমপ্যাক্টের উপর বুলিয়ে নিতে হয় ব্রাশ। অতিরিক্ত পাউডার ঝেরে ফেলে মুখে ঘুরিয়ে নিলেই ঝকঝকে ম্যাট লুক তৈরি।
৫. ব্লাশ ব্রাশ
অনেকটা ঠিক পাউডার ব্রাশের মতোই দেখতে। তবে আকারে কিছুটা ছোট। কারণ মুখের একটু ছোট অংশে এর ব্যবহার হয়। আর মাথাটাও বেশ খানিটা ভোঁতা হতে পারে। নাম থেকেই বোঝা যায় গালের রক্তিম আভা ধরে রাখতেই এর ব্যবহার।
৬. ফ্যান ব্রাশ
ব্রাশের সংসারে এ বোধহয় সব থেকে মনোহারি দেখতে। একেবারে জাপানি হাতপাখার মতো আকৃতি। আর এর কাজই হল খুব সূক্ষ্ম ভাবে মুখের উপর হাইলাইটারের চাকচিক্য এনে দেওয়া।