TRENDING:

Bitcoin: বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি কী? বিশদে আপনার যা যা জানা দরকার

Last Updated:

সম্প্রতি ভারতে এই মুদ্রার লেনদেন নিষিদ্ধ করে আইনি জালে বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: বিটকয়েন (Bitcoin) বা ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) হল সাঙ্কেতিক মুদ্রা বা ভার্চুয়াল মুদ্রা। এতে সরকারের কোনও নিয়ন্ত্রণ থাকে না। এই মুদ্রার বাস্তবে কোনও অস্তিত্ব নেই। সম্প্রতি ভারতে এই মুদ্রার লেনদেন নিষিদ্ধ করে আইনি জালে বেঁধে দেওয়া হয়েছে। কারণ, এই মুদ্রার কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই বলেই এটিকে বিপজ্জনক মনে করছে দেশের প্রশাসন। একমাত্র সেন্ট্রাল আমেরিকার এল সালভাডর (El Salvador) নামে একটি দেশ ক্রিপ্টোকারেন্সিকে নিজেদের দেশে মান্যতা দিয়েছে। এই দেশটি বিশ্বের প্রথম দেশ যারা বিটকয়েন-কে লেনদেনের ক্ষেত্রে সহায়ক মুদ্রা হিসেবে মেনে নিয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাইনিং শুরু করেছে। অন্যদিকে চিনও পিছিয়ে নেই, দেশটি গোটা বিশ্বের অর্ধেকের বেশি বিটকয়েন মাইনিং করে ফেলেছে।
advertisement

বিটকয়েন মাইনিং কী?

বিটকয়েন মাইনিং (Bitcoin mining) বলতে এই ভার্চুয়াল মুদ্রা তৈরির পদ্ধতিকে বোঝায়। এ ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে বিটকয়েন কিন্তু ব্যাঙ্ক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত মুদ্রা নয়। সাধারণ মুদ্রা যেমন কোনও কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক নিয়ন্ত্রণ করে, ক্রিপ্টোকারেন্সি সেভাবে নিয়ন্ত্রণ করার কেউ নেই। ইন্টারনেট ব্যবহার করে যে কেউ ক্রিপ্টোকারেন্সি তৈরি করতে পারে। তা লেনদেনও করতে পারে। এই মুদ্রার বাস্তবে কোনও অস্তিত্ব নেই। বিটকয়েন মূলত কম্পিউটার কোডের মাধ্যেমে তৈরি করা হয় এবং কোডের মাধ্যমে লেনদেন করা হয়। আর সেই লেনদেন করার নেটওয়ার্কটির ভেরিফিকেশন করার কাজ করে থাকে বিটকয়েন মাইনিং। এই কাজটি করার জন্য একজন বিটকয়েন মাইনার (Bitcoin Minor) নিয়মিত বিভিন্ন অঙ্কের কমিশন পেয়ে থাকেন।

advertisement

বিটকয়েন মাইনিং কীভাবে হয়?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুজোয় চমক! মা কালি এবার বৃক্ষরূপে! বাঁশ, খড়, মাটি, পাতা দিয়ে তৈরি হচ্ছে মণ্ডপ
আরও দেখুন

বিটকয়েন মাইনিং-এর জন্য বাড়ির যেকোনও কম্পিউটার বা অফিস কম্পিউটার হলেই হয় না। এই সেটআপ করার জন্য প্রয়োজন হয় ভালো মানের কম্পিউটার ও লেটেস্ট গ্রাফিক্স কার্ড। ক্রিপ্টোকারেন্সির মাইনারদের জটিল গণিতের সমাধান করতে হয়। তার জন্য মস্তিষ্কের চেয়ে প্রয়োজন একটি সুপার কম্পিউটারের। যা প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমের কঠিন গাণিতিক সমস্যা সমাধান করে বিটকয়েন তৈরি করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মাইনার এক যোগে ৫.৯ ট্রিলিয়ন বার চেষ্টা চালানর পর সঠিক আউটপুট তেরি হয়। কখনও কখনও সারাদিনও লেগে যায়। সঠিক আউটপুট বের হলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন পাওয়া যায়। এই পুরো প্রসেসটি ভীষণ জটিল বলেই মনে করেন বিটকয়েন বিশেষজ্ঞরা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Bitcoin: বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি কী? বিশদে আপনার যা যা জানা দরকার
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল